পাতা:রবি-দীপিতা.pdf/৩২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রবি-দীপিত واله (ئ٩ বিশ্বেরে যে জেনেছিল আছে ব’লে লেই তার আমি অস্তিত্বের সাক্ষী সেই, পরম আমিব সত্যে সত্য তাব এ-কথা নিশ্চিত মনে জানি ॥” আর একটা কবিতাতে তিনি বলছেন যে জীবনেব স্বরূপ অচিন্তনীয়। জীবন উঠছে একটা অজ্ঞেয় বহস্য থেকে এবং প্রকাশলাভ কবেছে একটা অলক্ষিত পথ দিয়ে। এ সংসাবে যা কিছুতে আমবা আনন্দ পাই, যা কিছু বেথে যায় তার স্পর্শ আমাদেব অস্তবে, সে সমস্তই আমাদেব অজ্ঞাতে আমাদেব জীবনকে পূর্ণ কোরে তোলে এবং জীবনেব সমাপ্তিব দিকে সেই অস্তবেব রূপকাব যেন এই সমস্ত আববণেব মধ্য দিয়ে তাব নিজেব ছবিটিকে স্পষ্ট কোবে দেখতে পান— “জন্মেব প্রথম গ্রন্থে নিয়ে আসে অলিখিত পাতা, দিনে দিনে পূর্ণ হয় বাণীতে বাণীতে আপনাব পরিচয় গাথা হয়ে চলে দিনশেষে পবিস্ফুট হয়ে উঠে ছবি, নিজেবে চিনিতে পাবে রূপকাব নিজেব স্বাক্ষবে, তারপবে মুছে ফেলে বর্ণ তাব বেথা তাব উদাসীন চিত্রকব কালে কালি দিয়ে ; কিছু বা যায় না মোছা সুবর্ণেব লিপি ধ্রুবতাবকার পাশে জাগে তাব জ্যোতিষ্কের লীলা ॥" আমাদেব বাহিবে যে অস্তৰ্য্যামী পুরুষ বয়েছেন তিনি জগতেব স্বষ্টি-ধারাব মধ্য দিয়ে নানা বিচিত্র সৌন্দয্যের লাবণ্যের মধ্য দিয়ে একদিকে যেমন আত্মপ্রকাশ কোবেছেন, অপরদিকে তেমনি আমাদের অন্তবের অন্তৰ্য্যামী পুরুষরূপে আমাদের চেতনা রূপে নিজেকে প্রকাশ কোরেছেন । এই চেতনার মধ্য দিয়ে