পাতা:রবি-দীপিতা.pdf/৩৫

कांग्लनौ ミ> মৰ্ম্মকথাব মধ্যে যে একটি সুগভীব উপমা নিহিত বয়েছে সেইটুকু অভিব্যঞ্জিত কবেছেন । ফাস্তুনেব কাননে কবি বেবিধে প’ডে দেখলেন, বেণুবনে দখিন-হাওয়াব দৌলোৎসব, পাখীব আকাশে গানেব আবীব হানচে ; চাপা গাছের প্রাণেব চঞ্চলত তাব পাতায় পাতায় ফুলে ফুলে ফেটে বেরিয়েচে । দুবস্ত বসন্তেব দূতেরা এসে জলস্থল আকাশেৰ ঘুম ভাঙ্গিয়ে দেবাব জন্যে বিষম উৎপাত বাধিয়ে দিয়েছে ; শীত তাব জীর্ণ র্কাথা গায়ে দিয়ে বিদাব নেবাব পথে যমেব দক্ষিণ দুযাবেব মুখে চলেছিল ; কিন্তু তাকেও এবা ছাড়বে না ; তাব বেশ বদল ক’বে তাকেও এবা খেলাব সাথী কবে তুলবে। সমস্ত ভূবন ব্যেপে নবীনেব জয়ধ্বনি উঠল, বকুল পারুল আমেব মুকুল কামিনীফুল এমন কি শিমূল পৰ্য্যন্ত নানা বঙে ববণডালা নিয়ে ফুল দিতে লেগে গেল। যে বসন্ত বাবে বাবে বিদায় নিয়ে গিয়েছিল সে আবাব নূতন হয়ে ফিবে এসেছে। শীতেব ভিতবে যে বসন্ত লুকানো ছিল তাব আজ ছদ্মবেশ কিছুতে টক্ল না। যৌবনেব কাছে তাবো হাব মানতে হোল, মৃত্যুব কুঁডিকে বিদীর্ণ কবে তাব অমৃত ফুটে উঠল । চাবিদিকে একেবাবে আনন্দকপমমৃতং। ববীন্দ্রনাথের পূৰ্ব্বেব লেখার মধ্যেও এই বকমেব একটা সংশয়েব ছাঘ মধ্যে মধ্যে দে ] যায় ;--- হেথায় যে অসম্পূর্ণ সহস্র আঘাতে চূর্ণ বিদীর্ণ বিকৃত, কোথাও কি একবাব সম্পূর্ণতা আছে তাব জীবিত কি মুত জীবনে যা প্রতিদিন ছিল মিথ্য অর্থহীন ছিন্ন রূপ ধবি মৃত্যু কি ভবিয়া সাজি তাবে গাথিয়াছে আজি অর্থপূর্ণ কবি ? হেথা যাবে মনে হয় শুধু বিফলতাময় অনিত্য চপল, সেথায় কি চুপে চুপে অপূৰ্ব্ব নূতন রূপে হয় সে সফল চিবকাল এই সব রহস্য আছে নীবব রুদ্ধ ওষ্ঠাধব, জন্মাস্তব নবপ্রাতে সে হয়ত আপনাতে পেয়েছে উত্তব |