পাতা:রবি-দীপিতা.pdf/৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

@8 রবি-দীপিতা বিচ্ছিন্ন করিয়া মূৰ্ত্ত করিয়া জগতের সমক্ষে উপস্থাপিত করিতে পারি, অপরদিকে তেমনি বিশ্বমানবের অনুভূতির মধ্যে তাহাকে প্রতিষ্ঠিত হইতে দেখিয়া সৰ্ব্বমানবের একটি বিরাট সাম্যের পরিচয় পাই— “সম্রাট-মহিষী তোমার প্রেমের স্মৃতি সৌন্দর্ঘ্যে হয়েছে মহীয়সী, ষে স্মৃতি তোমারে ছেড়ে, গেছে বেড়ে সৰ্ব্বলোকে জীবনের অক্ষয় আলোকে । অঙ্গ ধরি’ যে অনঙ্গ স্মৃতি বিশ্বের প্রীতির মাঝে মিলাইছে সম্রাটের প্রীতি।” 将 将 兼 "আজ সৰ্ব্বমানবের অনন্ত বেদনা এ পাষাণ সুন্দরীরে আলিঙ্গনে ঘিরে রাত্রিদিন করিছে সাধন।।* কিন্তু এই সঙ্গে সঙ্গেই কবি এই কথাটি বারম্বার আমাদিগকে স্মরণ করাইয়া দেন যে আমাদের জীবনের সমস্ত অনুভূতির যে ছবি আমরা আটের স্বারা বহির্জগতে প্রকাশ করি তাহা আমাদের স্বষ্টিময় অন্তজীবনের যথার্থ রূপ নহে । তাই যখন ‘দান’ কবিতাটিতে কবি বলিতেছেন, “হে প্রিয়, আজি এ প্রাতে নিজ হাতে কী তোমারে দিব দান ? প্রভাতের গান ?