পাতা:রবি-দীপিতা.pdf/৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রবি-দীপিতা وايا এখনো সে দেখায়নি তা’র মুখ, তাইতো দোলে বুক । কোন রূপে যে সেই অজানাব কোথায় পাবো সঙ্গ । কোন সাগবেব কোন কুলে গো কোন নবীনের বঙ্গ !” এই সংসাবেব দুঃখ পাপ ও অশাস্তিব ঘূর্ণব মধ্যে আমবা প্রত্যহই ছোট ছোট মৃত্যুকে প্রত্যক্ষ কবিতেছি , আবাব ইহাও দেখিতেছি যে, অজানার আলিঙ্গনেব মধ্য দিয়া সেই পাপ, দুঃখ, অশান্তিকে আমবা অনায়াসে অতিক্রম কবিয়া যাই । সেই জন্য দেহাবসানেব সন্ধিক্ষণে পৃথিবীব যত পাপ, যত অমঙ্গল, যত অশ্রুজল তাহা যদি একত্র তবঙ্গিত হইয়া কৃলোল্লঙ্ঘী উৰ্ম্মিমালাব ঝটিকার কণ্ঠে কণ্ঠে প্রলয়-বিষাণ বাজাইয়া তোলে, যদি “ভীরুব ভীরুতাপুঞ্জ, প্রবলেব উদ্ধত অন্যায়, লোভীব নিষ্ঠুব লোভ, বঞ্চিতেব নিত্য চিত্ত ক্ষোভ, জাতি-অভিমান মানবেব অধিষ্ঠাত্রী দেবতাব বহু অসম্মান, বিধাতাব বক্ষ আজি বিদীবিয়া ঝটিকাব দীর্ঘশ্বাসে জলে স্থলে বেড়ায় ফিবিযা।” আব যদি মৃত্যুব প্রলয়-পাবাবাবেব মধ্য দিয়া পাব না হইয়া নূতন স্বষ্টিব উপকূলে পৌছবার আব কোন উপায় না থাকে তবে নিখিলেব এই বজ্ৰবাণ বুক পাতিয়া লইতেই হইবে, তাহাতে ভয় কবিবাব কিছু নাই, ভাবন কবিবারও কিছু নাই, শুধু এই বলা যায়, “শুধু একমনে হও পাব এ প্রলয়-পরাবার” কাণ্ডাবীব আদেশ আসিয়াছে, বন্দবেব বন্ধনকাল শেষ হইয়াছে, পুৰাতন সঞ্চয়ে