পাতা:রবি-দীপিতা.pdf/৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বলাকা ৬৭ জাব চলিবে না। বঞ্চনা বাড়িয়া উঠিয়া সত্যের পুজি ফুরাইয়া দিয়াছে, তাই কাণ্ডারীব ডাক শুনা যায়— “তুফানের মাঝখানে নূতন সমুদ্রতীব পানে দিতে হবে পাডি।” মাত কঁাদিতেছেন, প্রেয়সী দ্বাবে দাড়াইখা নম্বন মুদিয়া আছেন, ঝডেব গর্জনেব মধ্যে বিচ্ছেদেব হাহাকাব বাজিয়া উঠিথাছে, মৃত্যু ভেদ কবিয়া পথ চিবিয়া চিবিয়া অন্ধকাবেব বক্ষ দিয়া তব কোন অজান সমুদ্রতীবেব উদ্দেশে চলিযাছে । “নূতন উষাব স্বর্ণদ্বাব খুলিতে বিলম্ব কত অ ব?” ভীত আৰ্ত্তববে প্রশ্ন সকলেব হৃদবে মধ্য দিয়া বিদ্যুৎ ঝলকে বলি। যাইতেছে । কোন ঘাটে নৌকা ভিডিবে, কবে পাব হইব, এই আশঙ্কায় মন র্কাপিয়া উঠিতেছে, কিন্তু চাবিদিক নিস্তব্ধ, প্রশ্ন কবিবাবও সময় নাই। কিন্তু,— “মৃত্যুব অন্তবে পশি অমৃত না পাই যদি খুজে, সত্য যদি নাহি মেলে দুঃখ সাথে বুঝে, পাপ যদি নাহি ম’বে যাধ, আপনাব প্রকাশ লজ্জায়, অহঙ্কার ভেঙে নাহি পড়ে আপনাব অসহ্য সজ্জায়, তবে ঘব ছাড়া সবে অন্তবেব কি আশ্বাস-ববে মবিতে ছুটিছে শত শত প্রভাত আলোব পানে লক্ষ লক্ষ নক্ষত্রের মত ? বীবের এ বক্তস্রোত, মাতাব এ অশ্রুধাব এব যত মূল্য সে কি ধবাব ধুলায় হবে হারা ? স্বৰ্গ কি হবেনা কেনা ?