পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (অচলিত) দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/৭২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

eav- ज्ञदौञ्ज-द्रक्रमांबशौ প্রার্থনা বিচার করিয়া দেখিলে দেখা যাইবে এই কবিতায় যে সকল প্রার্থনার বিষয় ব্যক্ত হইয়াছে আমাদের দেশে তাহার প্রত্যেকটিরই অভাব আছে। সেগুলিকে স্পষ্ট করিয়া বলে । শ্রেষ্ঠ ভিক্ষা এই কবিতাটির তাৎপর্ষ কী । প্রতিনিধি এ কবিতায় শিবাজীর প্রতি র্তাহার গুরু রামদাসের উপদেশের মর্ম ব্যাখ্যা করে । এই কবিতায় যে পয়ার ছন্দ আছে তাহার বিশেষত্ব কী । সুর্যকে তপস্বীরূপে বর্ণনা করা হইয়াছে, গদ্যে তাহ বিশ্লেষণ করে । শরৎ এই কবিতায় বঙ্গজননীর যে শারদীয়া মূর্তি রচিত হইয়াছে গষ্ঠ ভাষায় তাহার বর্ণনা রূপান্তরিত করে। নমুনা – হে মাতঃ বঙ্গ, আজ শরৎ-প্রভাতে অমল শোভায় সমুজ্জল কী মধুর মূর্তি তোমার দেখিলাম। ভরা নদী তাহার জলধারা আর বহিতে পারে না, মাঠেও ধান আর ধরে না, তোমার বন-সভার দোয়েল কোয়েলের গানে আর বিরাম নাই, হে জননী, শরৎ-প্রভাতে তুমি দাড়াইয়া আছ তাহাদের সকলের মাঝখানে। হে জননী, তোমার শুভ আহবান নিখিল ভূবনে পরিব্যাপ্ত। তোমার ঘরে ঘরে আজ নূতন ধান্যের নবান্ন। তোমার শস্যের ভার যতই ভরিয়া উঠিবে ততই তোমার আর অবসর থাকিবে না। গ্রামের পথে পথে কাটা শস্যের গন্ধ হাওয়ায় হাওয়ায় প্রসারিত হইবে, তোমার আহবান-লিপি যে পৌছিল সমস্ত ভুবনে । এইখানে একটি কথা বলা উচিত। কবির এই বর্ণনা শরতের নহে ইহা হেমস্তের, আশা করি এই ভ্ৰম সত্ত্বেও কবিতাটি সম্ভোগ করিবার ব্যাঘাত হইবে না। দেবতার বিদায় এই কবিতাটির অর্থ কী। ইহার সহিত "অনধিকার প্রবেশ” গল্পের মূল কথাটির ঐক্য আছে বোধ করি লক্ষ্য করিয়া থাকিবে । বন্দীবীর এই শ্রেণীর কাব্যে পরীক্ষাপত্রে প্রশ্নোত্তর করিবার কিছু নাই। র্যাহারা ইচ্ছা