পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (অষ্টম খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৪৯৬

8bペ রবীন্দ্র-রচনাবলী ভাবে ব্যক্ত হত । এখনকার বিদীর্ণ সমাজ এবং বিভক্ত মকুন্তত্বের ভিতর দিয়ে সাহিত্যের শুভ্র সম্পূর্ণতা প্রকাশ পায় না। তার সাত রং ফেটে বার হয়েছে। ক্লাসিসিজম এবং রোমাণ্টিসিজমের মধ্যে সেইজন্য প্রভেদ দাড়িয়ে গেছে। ক্লাসিক শুভ্র এবং রোমাটিক পাচরঙ । 尊 কিন্তু প্রাচীন পিতামহদের অবিশ্লিষ্ট মনে সংসারের সাত রং কেন্দ্রীভূত হয়ে যে এক-একটি স্বসংহত শুভ্র মূর্তিরূপে প্রকাশ পেত তার একটা কারণ ছিল। তখন সন্দেহ প্রবল ছিল না । সন্দেহের প্রথম কাজ হচ্ছে ভিন্ন ভিন্ন জিনিসের মধ্যে বিচ্ছেদ আনয়ন করা । আদিমকালে বিশ্বাসের কনিষ্ঠ ভাই সন্দেহ জন্মগ্রহণ করেন নি—সেইজন্তে তখন বিশ্বসংসার বিশ্বাস এবং সন্দেহের মধ্যে তুল্যাংশে ভাগ হয়ে যায় নি। কিংবা সন্দেহ তখন এমনি নাবালক অবস্থায় ছিল যে, সংসারের প্রত্যেক জিনিসের উপর নিজের দাবি উত্থাপন করবার মতো তার বয়স ও বুদ্ধি হয় নি। বিশ্বাসের তখন একাধিপত্য ছিল । তার ফল ছিল এই যে, তখন প্রকৃতির সঙ্গে মামুষের ভিন্নতা ছিল না । উবাকে আকাশকে চন্দ্রস্বৰ্ষকে আমরা আমাদের থেকে স্বতন্ত্র শ্রেণীর বলে মনে করতে পারতুম না। এমন কি, যে-সকল প্রবৃত্তির দ্বারা আমরা চালিত হতুম, যারা মচুন্যত্বের এক-একটি অংশমাত্র, তাদের প্রতিও আমরা স্বতন্ত্র পূর্ণ মচুন্যত্ব আরোপ করতুম। এখন আমরা এই মচুন্যত্ব আরোপ করাকে রূপক অলংকার বলে থাকি, কিন্তু তখন এটা অলংকারের স্বরূপ ছিল না । বিশ্বাসের সোনার কাঠিতে তখন সমস্তই জীবন্ত হয়ে জেগে উঠত। বিশ্বাস কোনো রকম খণ্ডতা সহ করতে পারে না । সে আপনার স্বজনশক্তির দ্বারা সমস্ত বিচ্ছেদ বিরোধ পূর্ণ করে, সমস্ত ছিত্র আচ্ছাদন করে ঐক্য নির্মাণের জন্ত ব্যস্ত । অনেকে বলেন পূর্বোক্ত কারণেই প্রাচীন সাহিত্যে বেশি মাত্রায় সাহিত্য-অংশ ছিল । অর্থাৎ মানুষ তখন আপনাকেই সর্বত্র স্বজন করে বসত। তখন মাকুয আপনারই স্বখদুঃখ, বিরাগ-অনুরাগ, ৰিন্ময়-আনন্দে সমস্ত চরাচর অনুপ্রাণিত করে তুলেছিল। আমি বরাবর বলে আসছি, মানুষের এই আত্মকজনপদ্ধতিই সাহিত্যের পদ্ধতি। অনেকের মতে পুরাকালে এইটে কিছু অধিক ছিল। তখন মানৰকল্পনার न्छ*शांटाब जमरठ खिनिन भांश्य श्रव्र ऐंठेठ ।। ७हेखछहे गांश्डि7 चडि नहळखहे गांश्डिा श्रब्र ऐं★ठेझिल । ७थन दिखांन बङहे ●यङ्गठि ७ भांनरबब भ८षा वि८ष्हन घकैॉटव्ह ऊठहे ●थक्लङि <थांकृङठां८ब च्षांभां८षब्र कां८छ् जॉयड इ८ग्न फे*८छ् । बांग्लायब्र श्जनअसि