পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (অষ্টাদশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রবীন্দ্র-রচনাবলী অজানার ঘেরের মধ্যে এ স্বষ্টি রয়েছে তারি হাতে, কারো চোখের সামনে ধরবার সময় আসেনি, সবাই রইল দূরে,— যারা বললে “জানি”, তারা জানল না । 글 Sed थोल्लिनि८कङन দশ یحیید মনে হয়েছিল আজ সব-কটা দুগ্রহ চক্র করে বসেছে দুৰ্মন্ত্রণায় । অদৃষ্ট জাল ফেলে অস্তরের শেষ তল থেকে টেনে টেনে তুলছে নাড়ি-ছেড়া যন্ত্রণাকে । মনে হয়েছিল, অস্তহীন এই দুঃখ ; মনে হয়েছিল, পস্থহীন নৈরাস্তের বাধায় শেষ পর্যন্ত এমনি ক’রে অন্ধকার হাতড়িয়ে বেড়ানো । ভিতমৃদ্ধ বাসা গেছে ডুবে, ভাগ্যের ভাঙমের অপঘাতে এমন সময়ে সদ্যবর্তমানের প্রাকার ডিঙিয়ে দৃষ্টি গেল দূর অতীতের দিগস্তলীন বাগবাদিনীর বাণীসভায় । যুগান্তরের ভগ্নশেষের ভিত্তিচ্ছায়ায় ছায়ামূর্তি বাজিয়ে তুলেছে রুদ্রবীণায় পুরাণখ্যাত কালের কোন নিষ্ঠুর আখ্যায়িকা । দুঃসহ দুঃখের স্মরণতন্তু দিয়ে গাথা সেই দারুণ কাহিনী ।