পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (চতুর্থ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/২৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নৈবেদ্য তুমি সেই সাথে যাও ; যেথা অহংকার ঘূণাভরে ক্ষুদ্রজনে রুদ্ধ করে দ্বার সেথা হতে ফির তুমি ; ঈর্ষা চিত্তকোণে বসি বসি ছিদ্র করে তোমারি আসনে তপ্ত শূলে । তুমি থাক, যেথায় সবাই হাকি কহে, “সরে যাও, দূরে যাও সবে ।” মহারাজ, তুমি যাবে এস, সেই-সাথে নিখিল জগৎ আসে তোমারি পশ্চাতে । \SP G. অধ্যরাত্ৰি কেটে গেল বন্ধুজন-সনে ; আনন্দের নিদ্রাহারা শ্রান্তি বহে লয়ে দাড়াইনু আঁধার অঙ্গনে ৷ শীতবায় বুলালো মেহের হস্ত তপ্ত ক্লান্ত গায় মুহূর্তে চঞ্চল রক্তে শান্তি আনি দিয়া । নিৰ্ব্বাণপ্ৰদীপ বিক্তি নাট্যশালা-সম | দাড়ালো নক্ষত্ৰলোকে { হেরিন তখনি।-- খেলিতেছিলাম মোরা অকুষ্ঠিতমানে তব স্তৱ প্ৰাসাদের অনন্ত প্ৰাঙ্গণে । \S) \Ve অগণ্য যাত্রীর সাথে তীর্থদরশনে এই বসুন্ধরাতালে ; লাগিয়াছে তরী নীলাকাশ-সমুদ্রের ঘাটের উপরি । শুনা যায় চারি দিকে দিবসরজনী বাজিতেছে বিরাট সংসার-শঙ্খধ্বনি লক্ষ লক্ষ জীবন-ফুৎকারে । এত বেলা Sbro)