পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (চতুর্থ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কথা। দিল্লিপ্ৰাসাদকুটে তন্দ্ৰা যেতেছে ছুটে । কাদের কণ্ঠে গগন মস্থে, নিবিড় নিশীথ টুটে— আগুন উঠেছে ফুটে ! পঞ্চনদীর তীরে ভক্তদেহের রক্ত লহরী মুক্ত হইল কি রে ! লক্ষ বক্ষ চিরে বঁাকে বাকে প্ৰাণ পক্ষীসমান ছুটে যেন নিজনীড়ে । বীরগণ জননীরে রক্ত তিলক ললাটে পর্যালো পঞ্চনদীর তীরে । মোগল-শিখের রণে মরণ-আলিঙ্গনে কণ্ঠ পাকড়ি ধরিল আঁকডি দুইজনা দুইজনে । দংশনক্ষত শোনবিহঙ্গ যুঝে ভুজঙ্গ-সনে । সেদিন কঠিন রণে “জয় গুরুজির হাকে শিখ বীর সুগভীর নিঃস্বনে । परट (२१ दिन दूठ5°6वत ‘দীন দীন গরজনে । গুরুদাসপুর গড়ে বন্দ যখন বন্দী হইল। তুরানি সেনার করে, সিংহের মতো শূঙ্খলগত বাধি লয়ে গেল ধরে দিল্লিনগর-’পারে । বন্দী সমরে বন্দী হইল। গুরুদাসপুর গড়ে । সম্মুখে চলে মােগল-সৈন্য উড়ায়ে পথের ধুলি, G \)