পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (চতুর্দশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রবীক্স-রচনাবলী و سياج করে না—তখন তার এতদিনের পথের সম্বল ধর্মনীতিকে দুর্বলতা বলে উপহাস ও অপমান করতে থাকে, মনে করে এখন আর এর প্রয়োজন নেই—এখন আমি বলী, আমি জয়ী, আমি প্রতিষ্ঠিত। কিন্তু প্রবাহের উপরে যে লোক প্রতিষ্ঠার ভিত্তি স্থাপন করতে চায় তার যে দশ হয় সে কারও অগোচর নেই। তাকে ডুবতেই হয় । এমন কত জাতি ডুবে গেছে। কেবলই উন্নতি, কেবলই গতি, পরিণাম কোথাও নেই এমন একটা অদ্ভূত কথার উৎপত্তি হয়েছে এই কারণেই । কারণ, মানুষ দেখেছে সংসারে থামতে গেলেই মরতে হয়। এই নিয়মকে স্বারা উপলব্ধি করেছে তারা স্থিতি ও লাভকে অস্বীকার করে । স্থিতিহীন গতি, লাভহীন চেষ্টাই যদি মানুষের ভাগ্য হয় তবে এমন ভয়ানক দুর্ভাগ্য আর কী হতে পারে। এ-কথা ঐশ্বৰ্ধ-গর্বের উন্মত্ততায় অন্ধ হয়ে বলা চলে কিন্তু এ-কথা আমাদের অন্তরাত্মা কখনোই সম্পূর্ণ সম্মতির সঙ্গে বলতে পারে না । তার কারণ, একটা জায়গায় আমাদের পাওয়ার পন্থা আছে । সে হচ্ছে যেখানে ঈশ্বর স্বয়ং নিজেকে ধরা দিয়েছেন। সেখানে আমরা তাকে পাই কেন, না তিনি নিজেকে দিতে চান বলেই পাই । কোথায় পাই ? বাহিরে নয়, প্রকৃতিতে নয়, বিজ্ঞানতত্ত্বে নয়, শক্তিতে নয়—পাই জীবাত্মায়। কারণ, সেখানে তার আনন্দ, র্তার প্রেম । সেখানে তিনি নিজেকে দিতেই চান। যদি কোনো বাধা থাকে তো সে আমাদেরই দিকে—র্তার দিকে নয় । এই প্রেমে পাওয়ার মধ্যে তামসিকতা নেই জড়ত্ব নেই। এই যে লাভ এ চরম লাভ বটে কিন্তু পঞ্চতলাভের মতো এতে আমরা বিনষ্ট হই নে। তার কারণ আমরা পূর্বেই একদিন আলোচনা করেছি। শক্তির পাওয়া ব্যাপারে পেলেই শক্তি নিশ্চেষ্ট হয় কিন্তু প্রেমের পাওয়ায় পেলে প্রেম নিশ্চেষ্ট হয় ন+বরঞ্চ তার চেষ্টা আরও গভীররূপে জাগ্রত হয় । এইজন্যে এই ষে প্রেমের ক্ষেত্রে ঈশ্বর আমাদের কাছে ধরা দেন—এই ধরা দেওয়ার দরুন তিনি আমাদের কাছে ছোটো হয়ে যান ন+র্তার পাওয়ার আনন্দ নিরস্তর প্রবাহিত হয়—সেই পাওয়া নিত্য নূতন থাকে। মামুষের মধ্যেও যখন আমাদের সত্য প্রেম জাগ্রত হয়ে ওঠে তখন সেই প্রেমের বিষয়কে লাভ করেও লাভের অস্ত থাকে ন+—এমন স্থলে ব্রন্ধের কথা কী বলব ? সেই কথায় উপনিষৎ বলেছেন— জাননাং ব্রহ্মণে বিধান ন বিভেতি কদাচন जरजी* जांनन्म उtञाम्न ८०थंय विनि cबरनtइन ठिनि ८कांtनांकांrणरै जांब्र उग्न नॉन मां ।