পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (চতুর্দশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8રુર ब्रदौटा-ब्रष्नांबजौ जङाच् गबन ८ब cनामदांयाजहे नकनारुहे बग:उ श्द्र cव, ई, किरू उबूe ७३ कषाक्लिष्कहे नकण cनलहे भांश्व ७ङहे कटैिन कद्र छूणप्इ cष, ७द्र जरछ दिछएक भक्প্রাস্তরে গিয়ে তপস্তা করতে এবং কুসের উপরে অপমানিত মৃত্যুদণ্ডকে গ্রহণ করতে হয়েছে । মহম্মদকেও সেই কাজ করতে হয়েছিল। মানুষের ধর্মবুদ্ধি খণ্ড খণ্ড হয়ে বাহিরে ছড়িয়ে পড়েছিল তাকে তিনি অন্তরের দিকে অখণ্ডের দিকে অনন্তের দিকে নিয়ে গিয়েছেন। সহজে পারেন নি, এর জন্তে সমস্ত জীবন তাকে মৃত্যুসংকুল দুৰ্গম পথ মাড়িয়ে চলতে হয়েছে, চারিদিকে শক্রতা ঝড়ের সমূত্রের মতো ক্ষুব্ধ হয়ে উঠে তাকে নিরস্তর আক্রমণ করেছে। মাহুষের পক্ষে যা যথার্থ স্বাভাবিক, বা সরল সত্য, তাকেই স্পষ্ট অনুভব করতে ও উদ্ধার করতে, মানুষের মধ্যে ধারা সর্বোচ্চশক্তিসম্পন্ন তাদেরই প্রয়োজন হয় । মানুষের ধর্মরাজ্যে যে তিনজন মহাপুরুষ সর্বোচ্চ চূড়ায় অধিরোহণ করেছেন এবং ধর্মকে দেশগত জাতিগত লোকাচারগত সংকীর্ণ সীমা থেকে মুক্ত করে দিয়ে তাকে স্বর্ষের আলোকের মতে, মেঘের বারিবর্ষণের মতো সর্বদেশ ও সর্বকালের মানবের জন্তু বাধাহীন আকাশে উন্মুক্ত করে দিয়েছেন তাদের নাম করেছি। ধর্মের প্রকৃতি ষে বিশ্বজনীন, তাকে যে কোনো বিশেষ দেশের প্রচলিত মূর্তি বা আচার বা শাস্ত্র কৃত্রিম বন্ধনে আবদ্ধ করে রাখতে পারে না এই কথাটি তারা সর্বমানবের ইতিহাসের মধ্যে নিজের জীবন দিয়ে লিখে দিয়ে গেছেন । দেশে দেশে কালে কালে সত্যের দুর্গম পথে কারা যে ঈশ্বরের আদেশে আমাদের পথ দেখাবার জন্তে নিজের জীবন-প্রদীপকে জালিয়ে তুলেছেন সে আজ আমরা আর ভুল করতে পারব না, তাদের আদর্শ থেকেই স্পষ্ট বুঝতে পারব। সে-প্রদীপটি কারও বা ছোটো হতে পারে কারও বা বড়ো হতে পারে—সেই প্রদীপের আলো কারও বা দিগ দিগন্তরে ছড়িয়ে পড়ে কারও বা নিকটের পথিকদেরই পদক্ষেপের সহায়তা করে, কিন্তু সেই শিখাটিকে আর চেনা শক্ত নয় । তাই বলছিলুম মহর্ষি যে অত্যন্ত একটি সহজকে পাবার জন্তে ব্যাকুল হয়ে উঠেছিলেন তার চারদিকে তার কোনো সহায়তা ছিল না। সকলেই তাকে হারিয়ে বসেছিল, সে-পথের চিহ্ন কোথাও দেখা যাচ্ছিল না। সেই জন্তে যেখানে সকলেই