পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োদশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छाँब्र चर्थjॉग्न &bడు “প্ততি! নারীর দরবারে স্তবের অত্যুক্তি চিরদিন পুরুষদেরই অধিকারভুক্ত, ভূমি উলটিয়ে দিতে চাও ?” “ই চাই। প্রচার করতে চাই, আধুনিক কালে মেয়েদের অধিকার বেড়ে চলেছে। ,পুরুষের সম্বন্ধেও সত্য বলতে তাদের বাধা নেই। নব্য সাহিত্যে দেখি বাঙালি মেয়ের নিজেদেরই প্রশংসায় মুখরা, দেবীপ্রতিমা বানাবার কুমোরের কাজটা নিজেরাই নিয়েছে। স্বজাতির গুণগরিমার উপরে সাহিত্যিক রং চড়াচ্ছে। সেটা তাদের অঙ্গরাগেরই সামিল, স্বহস্তের বঁাটা, বিধাতার হাতের নয় । আমার এতে লজ্জা করে। এখন চলো বসবার ঘরে ।” “এ-ঘরেও বসবার জায়গা আছে । আমি তো একাই একটা বিরাট সভা নই।” “আচ্ছ। তবে বলে জরুরি কথাটা কী ?” “হঠাৎ কবিতার একটা পদ মনে পড়ে গেছে অথচ কোথায় পড়েছি কিছুতেই মনে আসছে না । সকাল থেকে হাওয়া হাতড়িয়ে বেড়াচ্ছি । তোমাকে জিজ্ঞাসা করতে এলুম।” “অত্যন্ত জরুরি দেখছি । আচ্ছা বলে ।” “একটু ভেবে বলে কার রচনা— তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ ।” “কোনো নামজাদ কবির তো নয়ই ।” “পূর্বশ্ৰুত বলে মনে হচ্ছে না তোমার ?” “চেনা গলার আভাস পাচ্ছি একটুখানি । অন্ত লাইনটা গেছে কোথায় ?” “আমার বিশ্বাস ছিল, অন্ত লাইনটা আপনিই তোমার মনে আসবে।” “তোমার মুখে যদি একবার গুনি তাহলে নিশ্চয় মনে আসবে।” “তবে শোনে— ...! প্রহরশেষের আলোয় রাঙা সেদিন চৈত্রমাস, তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ ।” অতীনের মাথায় করাঘাত করে এলা বললে, “আজকাল কী পাগলামি গুরু क८ब्रह छूबि ?” 臀 . “সেই চৈত্রমাসের বাবেল থেকেই আমার পাগলামি শুরু। ষে-সৰ দিন চরমে b\రి-Nలిళి