পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োদশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৪৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

थभf 8象响、 পদে বাধা পড়িতেছে। সান্ধিকতার যে পূর্ণত তাহ তুলিয়াছি, রাজসিকতার যে ঐশ্বৰ তাহাও দুর্লভ হইয়াছে, কেবল তামসিকতার যে নিরর্থক অভ্যাসগত বোঝা তাহাই বহন করিয়া নিজেকে অকৰ্মণ্য করিয়া তুলিতেছি। অতএব এখনকার দিনে আমাদের দিকে তাকাইয়া যদি কেহ বলে, ভারতবর্ষের সমাজ মাহুষকে কেবল আচারে-বিচারে আটেৰাটে বন্ধন করিবারই ফাদ, তবে মনে রাগ হইতে পারে কিন্তু জবাব দেওয়া কঠিন । পুকুর যখন শুকাইয়া গেছে, তখন তাহাকে যদি কেহ গর্ত বলে, তবে তাহ আমাদের পৈতৃকসম্পত্তি হইলেও চুপ করিয়া থাকিতে হয়। আসল কথা, সরোবরের পূর্ণত এককালে যতই সুগভীর ছিল, শুষ্ক অবস্থায় তাহার রিক্ততার গর্তটাও ততই প্রকাগু হইয়া থাকে। ভারতবর্ষেও মুক্তির লক্ষ্য যে একদা কত সচেষ্ট ছিল, তাহা এখনকার দিনের নিরর্থক বাধাৰ্বাধি, অনাবশ্বক আচারবিচারের দ্বারাই বুঝা যায়। যুরোপেও কালক্রমে যখন শক্তির হ্রাস হইবে, তখন বাধনের অসহ ভারের দ্বারাই তাহার পূর্বতন স্বাতন্ত্র্যচেষ্টার পরিমাপ হইবে। এখনই কি ভার অনুভব করিয়া সে অসহিষ্ণু হইয়া উঠিতেছে না ? এখনই কি তাহার উপায় ক্রমশ উন্ধেগুকে ছাড়াইয়া যাইবার চেষ্টা করিতেছে না ? কিন্তু সে তর্ক থাক ; আসল কথা এই, যদি লক্ষ্য সজাগ থাকে, তবে নিয়মসংযমের বন্ধনই মুক্তির একমাত্র উপায়। ভারতবর্ষ একদিন নিয়মের দ্বারা সমাজকে খুব করিয়া বাধিয়াছিল। মাস্থ্য সমাজের মধ্য দিয়া সমাজকে ছাড়াইয়া যাইবে বলিয়াই বাধিয়াছিল। ঘোড়াকে তাহার সওয়ার লাগাম দিয়া বাধে কেন, এবং নিজেই বা তাহার সঙ্গে রেকাবের দ্বারা বদ্ধ হয় কেন—ছুটিতে হইবে বলিয়া, দূরের লক্ষ্যস্থানে যাইতে হইবে বলিয়া । ভারতবর্ষ জানিত, সমাজ মামুষের শেষলক্ষ্য নহে, মানুষের চির-অবলম্বন নহে—সমাজ হইয়াছে মানুষকে মুক্তির পথে অগ্রসর করিয়া দিবার জন্ত। সংসারের বন্ধন ভারতবর্ষ বরঞ্চ বেশি করিয়াই স্বীকার করিয়াছে তাহার হাত হইতে বেশি করিয়া নিষ্কৃতি পাইবার অভিপ্রায়ে । ofa এইরূপে বন্ধন ও মুক্তি, উপায় ও উদ্দেশু, উভয়কেই মান্ত করিবার কথা প্রাচীন উপনিষদের মধ্যেও দেখা যায়। ঈশোপনিষৎ বলিতেছেন— । অবং তম: প্রবিশাভ ষে অৰিষ্যামুপাসতে। उरङ फूह हेब cठ उरया व ठे विशाब्रार बङाः ॥ बांझांब्रt cरूवनमाज चदिशा अर्षी९ गरगहबब उभागमा क्रा, उाशबा चच्ख्याणब बाश ի ६ अंदवन करव ; ख्यानचकां७ छूह चककांtबब्र कण kथ८षण करग्न लांशबt, बांशांच्चों (कदलमांल्ल