পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দশম খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শেষের কবিতা wOులిని “ভয় ক'রে না, মিতা, তুমি তাকে ষে-ভাবে বোৰ আমিও তাকে সেই ভাবেই বুঝে নেব এমন ভরসা আমার আছে। আমারই জিত থাকবে ।” “কেন ?" “আমার ভালো লাগায় যা পাই সেও আমার, আর তোমার ভালো লাগায় যা পাব সেও আমার হবে । আমার নেবার অঞ্জলি হবে দুজনের মনকে মিলিয়ে। কলকাতায় তোমার ছোটো ঘরের বইয়ের আলমারিতে এক শেলফেই দুই কবির কবিতা ধরতে পারব। এখন তোমার কবিতাটি বলে ।” “আর বলতে ইচ্ছে করছে না । মাঝখানে বড়ডো কতকগুলো তর্কবিতর্ক হয়ে হাওয়াটা পারাপ হয়ে গেল।” । “কিছু খারাপ হয় নি। হাওয়া ঠিক আছে।” অমিত তার কপালের চুলগুলো কপালের থেকে উপরের দিকে তুলে দিয়ে খুব দরদের স্বর লাগিয়ে পড়ে গেল— “সুন্দরী তুমি শুকতার মুদূর শৈলশিপরান্তে, শবরী যবে হবে সারা দর্শন দিয়ে দিকভ্রান্তে । বুঝেছ বস্তা, চাদ ডাক দিয়েছে শুকতারাকে, সে আপনার রাত পোহাবার সঙ্গিনীকে চায়। নিজের রাতটার পরে ওর বিতৃষ্ণ হয়ে গেছে । ধরা যেথা অম্বরে মেশে আমি আধো-জাগ্রত চন্দ্র, আঁধারের বক্ষের পরে আধেক আলোক-রেখা রন্ধ । ওর এই আধখানা জাগা, ওই অল্প একটুখানি আলো, আঁধারটাকে সামান্ত খানিকট আঁচড়ে দিয়েছে। এই হল ওর খেদ । এই স্বল্পতার জালে ওকে জড়িয়ে ফেলেছে, সেইটে ছিড়ে ফেলবার জন্তে ও ষেন সমস্ত রাত্রি ঘুমোতে ঘুমোতে গুমরে উঠছে। কী আইডিয়া । গ্র্যাও । আমার আসন রাখে পেতে নিদ্রাগহন মহাশূন্ত । उज्ञैौ वांछहे चन्दनदङ, उअ क्षेष९ कब्रि ग्रूश्च ।