পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দশম খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৬০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরিশিষ্ট । (tsఏ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হইবার প্রয়োজন দেখি না। ভয়ের কারণ এই যে, আমাদের মন হইতে ধ্রুব ধর্মে বিশ্বাস শিথিল, সত্যের আদর্শ বিকৃত হইয়া যাইতেছে। আমরাও প্রয়োজনকে সকলের উচ্চে স্থান দিতে উদ্যত হইয়াছি। আমরাও বুঝিতেছি, পোলিটিকাল উদ্বেগুসাধনে ধৰ্মৰুদ্ধিতে দ্বিধা অনুভব করা অনাবগুৰু । অপমানের দ্বারা যে-শিক্ষা অস্থিমজ্জার মধ্যে প্রবেশ করে, সে-শিক্ষার হাত হইতে নিজেকে রক্ষা করিৰ কী করিয়া ? ধর্মকে যদি অকৰ্মণ্য বলিয়া ঠেলিয়া রাখিতে আরম্ভ করি, তবে কিসের উপর নির্ভর করিব ? বিলাতি সভ্যতার আদর্শের উপর ? বিশ্বজগতের মধ্যে এই সভ্যতাটাই কি সর্বাপেক্ষা স্থায়ী ? দুর্ভাগ্যক্রমে, যে-জিনিসটা প্রত্যক্ষভাবে আমাদের বুকের উপরে চাপিয়া বলে, সেট। আমাদের পক্ষে পৃথিবীর সব-চেয়ে ভারী—আমাদের পক্ষে হিমালয়পৰ্বতও তাহার চেয়ে লঘু। সেই হিসাবে বিলাতি সভ্যতার নীতিই আমাদের পক্ষে সব-চেয়ে গেীরবান্বিত—তাহার কাছে ধর্মনীতি লাগে না । অতএব ইচ্ছা করি আর না করি বিলাত আমাদিগকে ঠেসিয়া ধরিয়া যে-সকল শিক্ষা দিতেছে, তাহা গলাধঃকরণ করিতেই হইবে । আমরা ক্লাইভকে, হেস্টিংসকে, ড্যালহৌসিকে আদর্শ নরোত্তম বলিয়াই স্বীকার করিব,—ইংরেজের সহিত স্তায্য-অন্তাষ্য সর্বপ্রকার সংঘাত-সংঘর্ষস্থলে আমর। দ্যায়বিচারের প্রত্যাশাই করিব না—যেখানে ভারতশাসনের প্রয়োজনবশত প্রেস্ট্রিজের দোহাই পড়িবে সেখানে বিশ্ববিধাতার দোহাই মানিব ন—ইহাই ঘাড় পাতিয়া লইলাম,–কিন্তু এই গুরুই যখন শিবাজির রাষ্ট্রনীতিকে অধৰ্ম বলিয়া আমাদের নিকট নীতিপ্রচার করিতে আসিবেন, তখন আমরা কী করিব ? তখনও কি ইহাই বুঝিব যে, ধর্মনীতিশাস্ত্রও বর্তমান ক্ষমতাশালীকেই ভয় করিয়া নিজের রায় লিখিয়া থাকেন, অতএব ধিক শিবাজি । ఫి & ఆ పా 醯 রাজকুটুম্ব “নিয়ু ইণ্ডিয়া” ইংরেজি কাগজখানি আমরা শ্রদ্ধার সহিত পাঠ করি। ইহার ब्रध्नाङ्ग नाक फूणाहेबाच्न १ाथाबूनि ७ गश्ख ८कोलण७गि cनथि न । गथ्र्ोक्क যে-সমস্ত প্রবন্ধ লেখেন, তাৰাতে রস অথচ গাষ্ঠীর্ষ আছে, তাহাতে বলের অভাব নাই অথচ পদে পদে সংযমের পরিচয় পাওয়া যায়। র্তাহার লেখা সাময়িক সংবাদের छूछ्डारक चरनकपूब इॉफ़ाहेब भाषा फूणिब्रा थांप्क ।