পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৬৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

नक्षफूठे ઇંફછે पूजिगरणउ कांब* tनष बांब न । अयन अकई डगांश्बन प्कन, ८कोछूकमांप्जबई मरश ७बन ७कü1 *नांर्ष चांtझ यांशं८ऊ यांछ्रयव्र इषं न इहेब छूःथं इeब्रा फेफ्रेिड । 曝 चांमब्रां कथांब्र कथांब cनशिन हेशंब्र ७कü1 कांब्रज निर*ि कब्रिब्रांहिलांभ । चांधब्रां बनिब्राहिणांम, ८कोछूटकब्र शनि ७द९ चांरभाप्नब्र शनि ७कजांउँौद्र-छेछद्र शरत्रद्र মধ্যেই একটা প্রবলতা আছে। তাই আমাদের সন্দেহ হইয়াছিল যে, হয়তো আমোদ ७ब६ ८कोडूरकब्र भरक्षा ७कü अकडिजङ नामूछ चारह ; cनईट वांश्ब्रि कबिप्ङ পারিলেই কৌতুকম্বাস্তের রহস্তভেদ হইতে পারে। नांथांद्धनं छां८बब्र श८थग्न नश्डि चां८धांtवव्र ७कछैों थरख्य बां८छ् । निब्रभखरब ८ष একটু পীড়া আছে সেই পীড়াটুকু না থাকিলে আমোদ হইতে পারে না। আমোদ জিনিসটা নিত্যনৈমিত্তিক সহজ নিয়মসংগত নহে ; তাহা মাঝে মাঝে এক-এক জিনের ; তাহাতে প্রয়াসের আবগুক । সেই পীড়ন এবং প্রয়াসের সংঘর্ষে মনের যে একটা উত্তেজনা হয় সেই উত্তেজনাই আমোদের প্রধান উপকরণ। আমরা বলিয়াছিলাম কৌতুকের মধ্যেও নিয়মভঙ্গজনিত একটা পীড়া আছে ; সেই পীড়াটা অনতিঅধিক মাত্রায় না গেলে আমাদের মনে যে একটা স্বখকর উত্তেজনার উন্ত্রেক করে, সেই আকস্মিক উত্তেজনার আঘাতে আমরা হাসিয়া উঠি। যাহা স্থসংগত তাহা চিরদিনের নিয়মসম্মত, যাহা অসংগত তাহা ক্ষশকালের নিয়মভঙ্গ । যেখানে যাহা হওয়া উচিত সেখানে তাহা হইলে তাহাতে আমাদের মনের কোনো উত্তেজনা নাই, হঠাৎ, না হইলে কিংবা আর এক রূপ হইলে সেই আকস্মিক অনতিপ্রবল উৎপীড়নে মনটা বিশেষ চেতনা অনুভব করিয়া মুখ পায় এবং আমরা হাসিয়া উঠি । সেদিন আমরা এই পর্যন্ত গিয়াছিলাম—আর বেশি দূর ঘাই নাই। কিন্তু তাই বলিয়া আর যে যাওয়া যায় না তাহা নহে। আরও বলিবার কথা আছে। चैधर्डौ नैौद्धि थश्र कब्रिब्रां८छ्न cय, च्षांभां८मव्र छांद्र नखिtडब्र निकांख शनि जडा হয় তৰে চলিতে চলিতে হঠাৎ অল্প হাঁচট খাইলে কিংবা রাস্তায় যাইতে অকস্মাৎ অল্পমাত্রায় দুর্গন্ধ নাকে জালিলে আমাদের হাসি পাওয়া, অন্তত, উত্তেজনাজনিত স্থখ অনুভব করা উচিত। 鳴 এ প্রশ্নের দ্বারা আমাদের মীমাংসা খণ্ডিত হইতেছে না, সীমাবদ্ধ হইতেছে মাত্র । ইহাতে কেবল এইটুকু দেখা যাইতেছে যে, পীড়নমাত্রেই কৌতুকজনক উত্তেজনা জন্মায় না; অতএব, এক্ষণে দেখা আবণ্ডৰ, কৌতুকপীড়নের বিশেষ উপকরণটা কী। জড়প্রকৃতির মধ্যে করুণরসও নাই, হাস্তরসও নাই। একটা বড়ো পাথর ছোটো পাথরকে গুড়াইয়া ফেলিলেও আমাদের চোখে জল আসে না, এবং সমতল ক্ষেত্রের