পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (পঞ্চদশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

48२ ।। রবীন্দ্র-রচনাবলী হঠাৎ তখন স্বৰ্ধ-ডোবার কালে দীপ্তি জাগায় দিক্ললনার ভালে। মেঘ ছেড়ে তার পর্দা আঁধার কালো, কোথায় সে পায় স্বর্গলোকের অালো, পরম আশার চরম প্রদীপ জালে । >bア देखाई >S)○8 পুর্বোদ্ধত 'স্থসময়’ কবিতার প্রথম চারটি শ্লোকের পরিবর্তিত স্বতন্ত্ররূপ পাণ্ডুলিপির অন্যত্র স্বাধীন কবিতার আকারে পাওয়া গিয়াছে, নিম্নে মুদ্রিত হইল : ‘লিখন দেহে, লিখন দেহো’ ডাকে, খুজে না পাই বাণী কোথায় থাকে। চায় কেহ যেই তখন ধরা পড়ে নই আমি সেই লেখা যে-জন গড়ে, লেখনী মোর শরমে মুখ ঢাকে। চাবার মানুষ নাইকো যখন কেহ, বলে না কেউ "লিখন দেহে দেহে’, তখন দেখি মনের দুয়ার খোলা, স্বপন-লাগা নয়ন ভাবে ভোলা লেখক আসে অভয় অসন্দেহ। হঠাৎ তাহার গোপন যাওয়া আসা,— কোন গভীরে অজানা তার বাসা । বক্ষে তাহার যে-পুষ্পহার দোলে কেউ জানে না কোথায় সে ফুল তোলে, চক্ষে তাহার কোন ইশারার ভাষা। লক্ষ্যশূন্ত ও নূতনকাল কবিতাছটির স্বচনাস্বরূপ রবীন্দ্রনাথ যাহা লিখিয়াছেন, ‘যাত্রী গ্রন্থ হইতে তাহ যথাক্রমে অংশত উদ্ধৃত হইল। পরপৃষ্ঠা দ্রষ্টব্য। S DBS BBD DDDD SBBBBSDDD DDDS S DDDDD BBS BBBBBBB উপলক্ষে “বিশ্বযাত্রী রবীন্দ্রনাথ’ গ্রন্থমালার স্বতন্ত্র দুইটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হইয়াছে।