পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (পঞ্চম খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ö প্রাচীন সাহিত্য 暉 ૬૨૧ প্রথম অঙ্কের শেষে নেপথ্যে অকস্মাৎ জার্তরৰ উঠিল, 'ভো ভো তপস্বীগণ, তোমরা তপোবনপ্রাণীদের রক্ষার জন্ত সতর্ক হও । মৃগয়াবিহারী রাজা দুষ্মন্ত প্রত্যাসল্প श्हेब्रां८छ्न ।’ ইহা সমস্ত তপোবনভূমির ক্ৰন্দন, এবং সেই তপোবনপ্রাণীদের মধ্যে শকুন্তলাও একটি। কিন্তু তাহাকে কেহ রক্ষা করিতে পারিল না। , সেই তপোবন হইতে শকুন্তলা যখন বাইতেছে, তখন কশ্ব ডাক দিয়া বলিলেন, ‘ওগো সন্নিহিত তপোবন-তরুগণ,— af ८डिांक्षांटप्रब्र खाब्ज नां बलख्रि नि যে আগে জল না করিত পান, সাধ ছিল বার সাজিতে, তৰু স্নেহে পাতাটি না ছিড়িত কৰ্ভু, তোমাদের ফুল ফুটিত যবে যেজন মাতিত মহোৎসবে, পতিগৃহে সেই বালিকা যায়, তোমরা সকলে দেহ বিদায়।’ চেতন-অচেতন সকলের সঙ্গে এমনি অস্তরঙ্গ আত্মীয়ত, এমনি প্রীতি ও কল্যাণের বন্ধন ! শকুন্তলা কহিল, হল প্রিয়ংবদে, আৰ্ষপুত্রকে দেখিবার জন্ত আমার প্রাণ আকুল, তবু আশ্রম ছাড়িয়া যাইতে আমার পা যেন উঠিতেছে না।’ প্রিয়ংবদা কহিল, ‘তুমিই ষে কেবল তপোবনের বিরহে কাতর, তাহা নহে, তোমার আসন্নবিয়োগে তপোবনেরও সেই একই দশা— • মৃগের গলি’ পড়ে মুখের তৃণ, ময়ূর নাচে না ষে আর, খসিয়া পড়ে পাতা লতিকা হতে যেন সে জাখিজলধার।’ শকুন্তলা কখকে কহিল, ‘তাত, এই-বে কুটিরপ্রান্তচারিণী গর্ভমন্থর মৃগবন্ধু, এ যখন নিধিয়ে প্রসব করিবে তখন সেই প্রিয় সংবাদ ৰিবেদন করিবার জন্ত একটি লোককে আমার কাছে পাঠাইয়া দিয়ে৷ ” i * কৰ কছিলেন, “আমি কখনো জুলিব না।’ ।