পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (পঞ্চম খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कांश्र्निी বহ্নিশিখাদগ্ধ দীপ্ত স্ববর্ণের প্রায় । সেই মহাদুঃখ হবে মহৎ সহায় তোমাদের । সেই দুঃখে রহিবেন ঋণী ধর্মরাজ বিধি, যবে শুধিবেন তিনি নিজহস্তে আত্মঋণ তখন জগতে দেব নর কে দাড়াবে তোমাদের পথে । মোর পুত্র করিয়াছে যত অপরাধ খণ্ডন করুক সব মোর আশীর্বাদ, পুত্রাধিক পুত্ৰগণ । অন্যায় পীড়ন গভীর কল্যাণসিন্ধু করুক মন্থন । ( দ্রৌপদীকে আলিঙ্গনপূর্বক ) ভূলুষ্ঠিতা স্বর্ণলতা, হে বংসে আমার, হে আমার রাহুগ্ৰস্ত শশী, একবার তোলো শির, বাক্য মোর করো অবধান । যে তোমারে অবমানে তারি অপমান জগতে রহিবে নিত্য, কলঙ্ক অক্ষয় । তব অপমানরাশি বিশ্বজগন্ময় ভাগ করে লইয়াছে সর্ব কুলাঙ্গনা— কাপুরুষতার হস্তে সতীর লাঞ্ছনা । যাও বংসে, পতি-সাথে আমলিনমুখ অরণ্যেরে করে স্বৰ্গ, দুঃখে করে স্বথ । বধূ মোর, স্থদুঃসহ পতিদুঃখব্যথা বক্ষে ধরি সতীত্বের লভো সার্থকতা । রাজগৃহে আয়োজন দিবসষামিনী সহস্র মুখের— বনে তুমি একাকিনী সর্বস্থখ, সর্বসঙ্গ, সর্বৈশ্বৰ্যময়, সকল সাত্বনা একা, সকল আশ্রয়, ক্লাস্তির আরাম, শাস্তি, ব্যাধির শুশ্ৰুষা, দুদিনের শুভলক্ষ্মী, তামসীর ভূষা Ե Ց