পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ষড়্‌বিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৪১৫

বাংলাভাষা-পরিচয় ף פש ब्रांर्षिकांcछ७ करन।“ गूर्वब्रांप्नब्र बूल इई हैi९ अक्न चकग्रां९ अक्न । * ক্রিয়াপদ-ব্যবহার যদি পাকা হত, তা হলে উড়ে চলার বদলে ভাষার এরকম লাফ দিয়ে দিয়ে চলা সম্ভব হত না । সেই সময়কেই বাংলা ভাষার পরিণতির যুগ বলব যখন থেকে তার ক্রিয়াপদের যথোচিত প্রাচুর্ব এবং বৈচিত্র্য ঘটেছে। পুরাতন গদ্যের বিস্তৃত নমুনা যদি পাওয়া যেত তা হলে ক্রিয়াপজ-অভিব্যক্তির সঙ্গে সঙ্গে ভাষার অভিব্যক্তির ধারা নির্ণয় করা সহজ হত । রামমোহন রায় যখন গদ্য লিখতে বলেছিলেন তখন তাকে নিয়ম হেঁকে হেঁকে, কোদাল হাতে, রাস্তা বানাতে হয়েছিল। ঈশ্বর গুপ্তের আমলে বঙ্কিমের কলমে যে গম্ভ দেখা দিয়েছিল তাতে যতটা ছিল পিগুতা, আকৃতি ততটা ছিল না । যেন ময়দা নিয়ে তাল পাকানো হচ্ছিল, লুচি বেলা হয় নি । সজনীকান্ত দাসের প্রবন্ধ থেকে তার একটা নমুনা দিই— DDDDBB DDDDS DDDDD BBB BBBBB BB BBB BBD DDDD DDBB BB BBB DD DDDDDD DDDD DDD DBBB BBBDD DDDBB S BBBB BB BBBB BBBB BBBB BBBS BB वबउ ब्रश्ब्रिाप्s । अनूदिवूनव जीवन कठांर्क नमून किंबहाब्रैौ छांप्न रिक्षि जानप्लां९नर कब्रिप्च्यझ्, किड उव८म७ खांदनां करङ्ग ना cष cननस खेदनव जर ह्हेरल कि हर्हेरव ।। * তার পরে বিদ্যাসাগর এই কাচা ভাষায় চেহারার ঐ ফুটিয়ে তুললেন। আমার মনে হয় তখন থেকে বাংলা গদ্যভাষায় রূপের আবির্ভাব হল । আশ্চর্যের বিষয় এই যে, যিনি ঈশ্বর গুপ্তের আসরে প্রথম হাত পাকাচ্ছিলেন অত্যন্ত আড়ষ্ট বাংলা ভাষায়, সেই ভাষারই বন্ধন মোচন করেছিলেন সেই বঙ্কিম । তিনিই তাকে দিয়েছিলেন চলবার স্বাধীনতা । আমরা পুরাতন সাহিত্যে পেয়েছি পত, সেইটেই বনেদি । কিন্তু এ কথা বলা ঠিক হবে না, সাধু ভাষার আদর্শ ছিল তার মধ্যে। ভাষাকে ছন্ধে-ওজন-করা পদে বিভক্ত করতে গেলে তার মধ্যে স্বাভাবিক কথা বলার নিয়ম খাটে না, ক্রমে তার একটা বিশেষ রীতি বেঁধে যায়। প্রথমত কর্তা-কর্ম-ক্রিয়াপদের সহজ পর্যায় রক্ষণ হতেই পারে না। তার পরে তার মধ্যে কতকগুলি পুরোনো শৰ ও রীতি থেকে যায়, ছন্দের আশ্রয় পেয়ে বার কালের বদল মানে না। চারটে লাইন পন্ত বানিয়ে তার দৃষ্টান্ত S BBBBBDDSBBDD DDD DD DD DD SBBD DDD DD DDD DD DDD BB DD tनeब्रां श्ल ॥ -नांश्छिा °हिष९ नबिरू, seन वर्ष, »व नरशt, २७se, श्रृं se D DDDDDDDS DD gDDS ADD S DDDD DDDD DDD BBBBBDD DDD यकानेिछ रक्षि-नख्वार्षिरू नरकइन, विक्रि प७, श्रृं ७४