পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ষড়্‌বিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৪১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাংলাভাষা-পরিচয় 8 ۰ د শুভ-অশুভের লক্ষণ, লগ্নের ভালোমন্দ ফল । এই-সমস্ত পরীক্ষিত এবং কল্পিত কথাগুলোকে সংক্ষেপ করে বলতে হয়েছে, ছন্দে বধিতে হয়েছে, স্থায়িত্ব দেবার জন্তে । দেবতার স্তুতি, পৌরাণিক আখ্যান বহন করেছে ছন্দ । ছন্দ তাদের রক্ষণ করেছে যেন পেটিকার মধ্যে। সাহিত্যের প্রথম পর্বে ছন্দ মাহুষের শুধু খেয়ালের নয়, প্রয়োজনের একটা বড়ো স্বাই ; আধুনিক কালে যেমন স্বষ্টি তার ছাপাখানা । ছন্দ তার সংস্কৃতির ধাত্রী, ছন্দ তার স্মৃতির ভাগুরী । চলতি ভাষার স্বভাব রক্ষণ ক'রে বাংলা ছন্দে কবিত{ যা লেখা হয়েছে লে আমাদের লোকগাথায়, বাউলের গানে, ছেলে ভোলাবার ও ঘুম পাড়াবার ছড়ায়, ব্ৰতকথায় । সাধুভাষী সাহিত্যমহলের বাইরে তাদের বসতি। তারা যে সমস্তই প্রাচীন তা নয়। লক্ষণ দেখে স্পষ্ট বোঝা যায়, তাদের অনেক আছে যারা আমাদের সমান বয়সেরই আধুনিক, এমন-কি ছন্দে মিলে ভাবে আমাদেরই শাক্রেদি সন্দেহ করি। একটা मृटेखि ८मथाह আচীন ডাকে নদীয় ৰাকে ডাক যে শোনা বায় । অকূল পাড়ি, থামতে নারি, श्लक्षे ब्रि। ६ांनि । استان منجر थांब्रांब्र छेtप्न छन्नैौ छाल, ডাকের চোটে মন যে টলে, টানাটানি ঘুচাও জগার ङ्ज विषि विांश्च । এর মিল, এর মাজাঘৰ ছাদ ও শৰবিন্যাস আধুনিক । তবুও ঘেটা লক্ষ্য করবার বিষয় সে হচ্ছে এর চলতি ভাষা । চলতি ভাষার কবিতা বাংলা শব্দের স্বাভাবিক হসস্তরূপ মেনে নিয়েছে । হসন্ত শব্দ স্বরবর্ণের বাধা না পাওয়াতে পরস্পর জুড়ে যায়, তাতে যুক্তবর্ণের ধ্বনি কানে লাগে। চলতি ভাষার ছন্ম সেই যুক্তবর্ণের ছন্দ। উপরের ঐ কবিতাকে সাধু ভাষার ছন্দ্রে ঢালাই করলে তার চেহারা হয় নিম্নলিখিতমতেী— অচিনের ডাকে মদীটির বাকে ভাঙ্ক যেন শোলী ৰায় । ফুলহীন পাড়ি, থামিতে না পারি, निनिक्नि थांज्ञा षांश्च ।