পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ষড়্‌বিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৪২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাংলাভাষা-পরিচয় 8օծ উপর ছন্দ মিলিয়ে নেবার বরাত দেওয়া আছে। ছন্দের নিজের মধ্যে যে কোক আছে তার তাড়ায় কণ্ঠ আপনি প্রয়োজনমত স্বর বাড়ায় কমায় — শিৰু ঠাকুরের বিয়ে হৰে তিল কন্তে দান। এখানে বিয়ে হবে' শৰে মাত্রা ঢিলে হয়ে গেছে। যদি থাকত ‘শিবু ঠাকুরের বিয়ের সভায় তিন কন্তে দান, তা হলে মাত্রা পুরো হত। কিন্তু বাংলাদেশে ছেলে বুড়ে এমন কেউ নেই ৰে আপনিই বিয়ে— হবে— স্বরে টান না দেয়। वक करण, कब्ज षष्ण, षष्ण ब्राजश्९न, তাহার অধিক ধলে কল্পে তোমার হাতের শঙ্খ । দুটো লাইনের মাত্রার কমি-বেশি স্পষ্ট ; কিন্তু ভয়ের কারণ নেই, স্বতই আবৃত্তির টানে দুটো লাইনের ওজন মিলে ধায় । ছন্দে চলতি ভাষা আইন জারি না করেও আইন মানিয়ে নিতে পারে । ছেলে ভোলাবার ছড়া শুনলে একটা কথা স্পষ্ট বোঝা যায়, এতে অর্থের সংগতির দিকে একটুও দৃষ্ট নেই, দৃষ্ট দেবার দরকার বোধ করা হয় নি। যুক্তিবাধন-ছেড়া ছবিগুলো ছন্দের ঢেউয়ের উপর টগবগ করে ভেসে উঠছে, ভেসে যাচ্ছে। স্বপ্নের মতো একটা আকস্মিক ছবি আর-একটা ছবিকে জুটিয়ে আনছে। একটা শব্দের অনুপ্রাসে হোক বা আর-কোনো অনির্দিষ্ট কারণে হোক, আর-একটা শব্দ রবাহুত এলে পড়ছে । আধুনিক যুরোপীয় কাব্যে অবচেতন চিত্তের এই-সমস্ত স্বপ্নের লীলাকে স্থান দেবার একটা প্রেরণা দেখা যায়। আধুনিক মনস্তৰে মাহুষের ময়চৈতন্তের সক্রিয়তার উপর বিশেষ দৃষ্ট পড়েছে। চৈতন্তের সতর্কতা থেকে মুক্তি দিয়ে স্বপ্নলোকের অসংলগ্ন স্বত:স্বষ্টিকে কাব্যে উদ্ধার ক’রে আনবার একটা প্রয়াস দেখতে পাই । নীচের ছড়াটির মতো এই জাতের রচনা কোনো আধুনিক কবির হাত দিয়ে বেরিয়েছে কি না জানি নে । খবর বা পেয়েছি তাতে জানা যায়, এর চেয়ে অসংলগ্ন কাব্যের अङ्काक्च्च श्८ग्रएछ । মোটন নোটন পায়রাগুলি বোটন রেখেছে, करक नॉरश्रवव्र विविखणि बांझेरठ stनयह । छू लांtइ इहे ब्रहें कां९णl cछरन छैप्#Uह, बांकांब शंcख कलम हिंण प्रकcबरबoह । ও পায়েতে ছুটি মেয়ে মাইভে লেৰেছে, যুদ্ধ যুদ্ধ চুলগাছটি খাড়তে লেগেছে । কে দেখেছে, কে দেখেছে, জাদ দেখেছে । उवांब शांमोह oझल एकज, कtण पांशांङ्ग gष ॥