পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ষড়্‌বিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৪৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 రిన রবীন্দ্র-রচনাবলী সঙ্গে জুড়তে হয়, যেমন : ষে পুকুর, ষে ঘটি, যে বেড়াল। নির্বন্তক শব্দেও সেই নিয়ম, যেমন : যে স্নেহ শিশুর অনিষ্ট করে সে স্নেহ নিষ্ঠুরতা । কখনো কখনো বাক্যকে অসম্পূর্ণ রেখে ‘ষে’ শব্দের ব্যবহার হয়, যেমন : যে তোমার বুদ্ধি। বাকিটুকু উহ আছে বলেই এর দংশনের জোর বেশি। বাংলা ভাষায় এইরকম খোচা-দেওয়া বাকী ভঙ্গীর আরও অনেক দৃষ্টান্ত পরে পাওয়া যাবে। মাহুষ ছাড়া আর কিছুকে কিংবা সমূহকে বোঝাতে গেলে যে ছেড়ে ‘বা’ ধরতে হবে, যেমন : যা নেই ভারতে ( মহাভারতে ) তা নেই ভারতে । কিন্তু ‘যারা’ শব্দ ‘বা’ BBB BBDDBB DDSBS BBBB BBBS BB BB BBBB BBBB SBSBBB অচেতনকে, কিন্তু তারা বোঝায় মানুষকে । ‘গে’ শব্দের বহুবচন তারা’। শব্দকে ছনো করে দেবার যে ব্যবহার বাংলায় আছে, ‘কে এবং "যে সর্বনাম শব্দে তার দৃষ্টান্ত দেখানো যাক : কে কে এল, যে যে এসেছে। এর পূরণার্থে ‘সে সে লোক’ না বলে বলা হয় ‘তারা’ কিংবা 'সেই সেই লোক” । “যেই যেই লোক’এর ব্যবহার নেই। সম্বন্ধপদে ‘যার ধার’ ‘তার তার মানবার্থে চলে। এইরকম দ্বৈতে বহুকে এক এক ক’রে দেখবার ভাব আছে। ভিন্ন ভিন্ন তুমি’কে নির্দেশ ক'রে ‘তুমি তুমি তোমার তোমার’ বললে দোষ ছিল না, কিন্তু বলা হয় না । ষে বাক্যের প্রথম অংশে দ্বৈতে আছে যে তার পূরণার্থক শেষ অংশে সমগ্রবাচক বহুবচন-ব্যবহারটাই নিয়ম, যেমন : যে ষে লোক, বা ধারা ধারা এসেছেন তাদের পান দিয়ো । 蠱 যত এত তত আত কত শব্দ পরিমাণবাচক । এদের মধ্যে “তত’ শব্দ ছাড়া আর সবগুলিতে দ্বিত্ব চলে । এখন তখন যখন কখন কালবাচক। 'কথন' শব্দ প্রায়ই প্রশ্নস্থচক, সাধারণভাবে কখন বলতে অনিশ্চিত বা দূরবর্তী সময় বোঝায় : কখন যে গেছে। কিন্তু কখনো" প্রশ্নার্থক হয় না। প্রশ্নের ভাবে যখন বলি ‘লে কখনো এ কাজ করে তখন 'কি' অবায়DD DD BBS BB SDBBBS BBB DD SDBBB BBS SDBBDS DDS SDS চায় : কখনোই হবে না । 'কথন' শব্দের কী খেনে -ভঙ্গাওয়ালা রূপ কাব্যসাহিত্যে পাওয়া যায়। ‘কস্তু’ শব্দের অর্থও "কখনো । এখন দৈবাং পন্তে ছাড়া আর কোথাও কাজে লাগে না। ওর জুড়ি ছিল 'তৰু শৰট, কিন্তু ওর সময়বাচক অর্থটা নেই। তবু শব্দের দ্বারা এমন কোনো সভাবনা বোঝায় যেটা ঠিক উপযুক্ত বা আকাঙ্কিত নয় : যদিও রোজ প্রখর ভর সে ছাতা মাথায় দেয় না, আমি তো বারণ করেছি তৰু দি বা