পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ষড়্‌বিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*. পথের সঞ্চর 尊 * 24ゆ থাকে ; আমাদের সংগীতের স্রোতস্বিনীতে জোয়ার উত্তীর্ণ-হইয়া গিয়াছে বলিয়া, আমরা আজকাল তাহার তলদেশের পঙ্কিলতার মধ্যে লুটাইতেছি। তাহাতে স্বানের উলটা কাজ হয়। আমাদের ঘরে ঘরে গ্রামোফোনে কেসকল স্বর বাজিতেছে, থিয়েটার হইতে যে-সকল গান শিখিতেছি, তাছা শুনিলেই বুঝিতে পারিব, আমাদের চিত্তের দারিত্র্যে কদৰ্যতা যে কেবল প্রকাশমান হইয়া পড়িয়াছে তাহা নহে, সেই কার্বতাকেই আমরা অঙ্গের ভূষণ বলিয়া ধারণ করিতেছি। সস্তা খেলো জিনিসকে কেহ একেবারে পৃথিবী হইতে বিদায় করিতে পারে না ; একদল লোক সকল সমাজেই আছে, তাছাদের সংগতি তাহার উর্ধ্বে উঠতে পারে না— কিন্তু, যখন সেই-সকল লোকেই দেশ ছাইয়া ফেলে তখনি সরস্বতী সন্ত দামের কলের পুতুল হইয়া পড়েন। তখনি আমাদের সাধনা হীনবল হয় এবং সিদ্ধিও তদনুরূপ হইয়া থাকে স্বতরাং এখন গ্রামোফোন ও কন্সটপার্টির আগাছায় দেশ দেখিতে দেখিতে ছাইয়া বাইবে ; ষে লোনার ফসলের চাষ দরকার সে ফসল মারা বাইতেছে । একদিন আমাকে ডাক্তার কুমারস্বামী বলিয়াছিলেন, ‘হয়তো এমন সময় আসিবে যখন তোমাদের সংগীতের পরিচয় লইতে তোমাদিগকে স্কুরোপে ৰাইতে হইবে।” আমাদের দেশের অনেক জিনিসকেই যুরোপের হাত হইতে পাইবার জন্ত আমরা হাত পাতিয়া বসিয়াছি। আমাদের সংগীতকেও একবার সমূত্রপার করিয়া তাহার পরে যখন তাহাকে ফিরিয়া পাইব তখনি হয়তো ভালো করিয়া পাইব । আমরা বহুকাল ঘরের কোণে কাটাইয়াছি, এইজন্স কোনো জিনিসের বাজারদর জানি না ; নিজের জিনিসকে যাচাই করিয়া লইব, কোনখানে আমাদের গৌরব তাহ নিশ্চিত করিয়া বুঝিব, লে শক্তি আমাদের নাই। ৰেখানে মানুষের সকল চেষ্টাই প্রচুর প্রাণশক্তি হইতে নিয়ত নানা আকারে উংসারিত হইতেছে, যেখানে মানুষের সমস্ত সম্পদ জীবনের বৃহৎ কারবারে খাটিতেছে এবং মুনফায় বাড়িয়া চলিয়াছে, সেইখানে আপনাদের সামগ্রীকে না জানিলে, সেই চলতি কারবারের সঙ্গে যোগ দিতে না পারিলে, আমরা আপনার পরিচয় পাইতে পারিব না ; স্বতরাং আমাদের অনেক শক্তি কেবল নষ্ট হইতে থাকিৰে। পাছে बूब्रां८°ग्न गश्गदर्श चांवब्रां श्रां★नां८क दिन्वृष्ठ इहे, ७हे छरब्बद्ध कथांहे श्रांवब्रां तनिब्रां चानिरङहि ? किरु उांश गङा नरर, डाशब ॐके कषाहे गङा। eहे यक्ण गबौद শক্তির প্রথম সংঘাতে কিছুকালের জন্ত আমরা দিশা হারাইয়া থাকি, কিন্তু শেষকালে আমরা নিজের প্রকৃতিকেই জাগ্রততর করিা পাই। রোপের প্রাণবান সাহিত্য আমাদের সাহিত্যের প্রাসকে জাগাইৰাছে । তাহা তই বলবান হইয়া উঠিতেছে