পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ষড়্‌বিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৯২

¢ዓ8 o ब्रवैौटा-ब्रक्रमांवलौ এই কারণে দেখা যায়, আশা করিবার ক্ষেত্র বড়ো হইলেই মাছবের শক্তিও বড়ো হইয়া বাড়িয়া ওঠে। শক্তি তখন স্পষ্ট করিয়া পখ দেখিতে পায় এবং জোর করিয়া পা ফেলিয়া চলে। কোনো সমাজ সকলের চেয়ে বড়ো জিনিস যাহা মানুষকে দিতে পারে তাহা সকলের চেয়ে বড়ো আশা । সেই আশার পূর্ণ সফলতা সমাজের প্রত্যেক লোকেই যে পায় তাহা নহে ; কিন্তু নিজের গোচরে এবং অগোচরে সেই আশার অভিমুখে সর্বদাই একটা তাগিদ থাকে বলিয়াই প্রত্যেকের শক্তি তাহার নিজের সাধ্যের শেষ পর্যন্ত অগ্রসর হইতে পারে। একটা জাতির পক্ষে সেইটেই সকলের চেয়ে মস্ত কথা । লোকসংখ্যার কোনো মূল্য নাই— কিন্তু, সমাজে যতগুলি লোক আছে তাহাদের অধিকাংশের যথাসম্ভব শক্তিসম্পদ কাজে খাটিতেছে, মাটিতে পোতা নাই, ইহাই সমৃদ্ধি। শক্তি যেখানে গতিশীল হইয়া আছে সেইখানেই মঙ্গল, ধন যেখানে সজীব হইয়া খাটিতেছে সেইখানেই ঐশ্বৰ । এই পাশ্চাত্যদেশে লক্ষ্যবেধের আহবান সকলেই শুনিতে পাইয়াছে ; মোটের উপর সকলেই জানে সে কী চায় ; এইজন্ত সকলেই আপনার ধন্থক বাণ লইয়া প্রস্তুত হইয়া আসিয়াছে। যজ্ঞসম্ভবা ধাজ্ঞসেনীকে পাইবে, এই আশায় যে লক্ষ্য বহু উচ্চে ঝুলিতেছে তাহাকে বিদ্ধ করিতে সকলেই পণ করিয়াছে। এই লক্ষ্যবেধের নিমন্ত্রণ আমরা পাই নাই। এইজন্ত কী পাইতে হইবে সে বিষয়ে অধিক চিন্তা করা আমাদের পক্ষে অনাবগুক এবং কোথায় যাইতে হইবে তাহাও আমাদের সম্মুখে স্পষ্ট করিয়া নির্দিষ্ট নাই । এইজন্ত যখন এমনতরো প্রশ্ন শুনি 'আমরা কী শিখিব— কেমন করিয়া শিখিব— শিক্ষার কোন প্রণালী কোথায় কী ভাবে কাজ করিতেছে — তখন আমার এই কথাই মনে হয়, শিক্ষা জিনিসটা তো জীবনের সঙ্গে সংগতিহীন একটা কৃত্রিম জিনিস নছে । আমরা কী হুইব এবং আমরা কী শিখিব, এই দুটা কথা একেবারে গায়ে গাম্বে সংলগ্ন । পাত্র যত বড়ো জল তাহার চেয়ে বেশি ধরে না । চাহিবার জিনিল আমাদের বেশি কিছু নাই । সমাজ জামাদিগকে কোনো বড়ো ডাক ডাকিতেছে না, কোনো বড়ো ত্যাগে টানিতেছে না-ওঠ-বলা খাওয়া-ছোওয়ার কতকগুলা কৃত্রিম নিরর্থক নিয়মপালন ছাড়া আমাদের কাছ হইতে লে জার-কোনো বিষয়ে কোনো কৈফিয়ত চায় না। রাজশক্তিও জামাদের জীবনের সম্মুখে কোনো বৃহৎ সঞ্চরণের ক্ষেত্র অবারিত করিয়া দেয় নাই ; সেখানকার কাটার বেড়াটুকুর মধ্যে আমরা ८षप्लेड् चांला कब्रिटड नांब्रि ठांश निष्ठांखहे चकिशिन्&कब्र, ७द६ cगहे ८बम्नांब्र हिब बिब्रां আমরা বেটুকু দেখিতে পাই তাছাও অতি বৎসামান্ত ।