পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ষড়্‌বিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৬৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ছেলেবেল . . ఆమె সেদিনকার স্বায়তদের নাতি-নাতনিরা কখনো কখনো দুপুররাত্রে দেখতে পায় সাহেবের ভূত বেড়াচ্ছে কুঠিবাড়ির পোড়ো বাগানে। * একলা থাকার মন নিয়ে আছি । ছোটো একটি কোণের ঘর, যত বড়ো ঢালা ছাদ তত বড়ো ফলাও আমার ছুটি । অজানা ভিন দেশের ছুটি, পুরোনো দিঘির কালে জলের মতো তার খই পাওয়া বায় না । বউ-কথা-কও ডাকছে তো ডাকছেই, উড়ো ভাবনা ভাবছি তো ভাবছিই। এই সঙ্গে সঙ্গে আমার খাত ভরে উঠতে আরম্ভ করেছে পতে। সেগুলো যেন ক'রে পড়বার মুখে মাঘের প্রথম ফসলের আমের বোল— করেও গেছে । তখনকার দিনে অল্প বয়সের ছেলে, বিশেষত মেয়ে, যদি অক্ষর গুণে ছু ছত্র পঙ্ক লিখত তা হলে দেশের সমজদাররা ভাবত, এমন যেন আর হয় না, কখনো হবে না। সে-সব মেয়ে-কবিদের নাম দেখেছি, কাগজে তাদের লেখাও বেরিয়েছে। তার পরে সেই অতি সাবধানে চোদো অক্ষর বাঁচিয়ে লেখা ভালো ভালো কথা আর কাচ কাচ মিল যেই গেল মিলিয়ে, অমনি তাদের সেই নাম-মোছা পটে আজকালকার মেয়েদের সারি সারি নাম উঠছে ফুটে । * ছেলেদের সাহল মেয়েদের চেয়ে অনেক কম, লজ্জা অনেক বেশি । সেদিন ছোটে বয়সের ছেলে-কবি কবিতা লিখেছে মনে পড়ে না, এক আমি ছাড়া । আমার চেয়ে বড়ো বয়সের এক ভাগনে একদিন বাংলিয়ে দিলেন চোম্বো অক্ষরের ছাচে কথা ঢাললে সেটা জমে ওঠে পক্ষে । স্বয়ং দেখলুম এই জাদুবিস্তের ব্যাপার। আর হাতে হাতে সেই চোম্বো অক্ষরের ছাদে পদ্মও ফুটল ; এমন-কি তার উপরে ভ্রমরও বলবার জায়গা পেল। কবিদের সঙ্গে জানার তফাত গেল ঘুচে, সেই অবধি এই তফাত ঘুচিয়েই চলেছি। মনে আছে, ছাত্রবৃত্তির নীচের ক্লালে যখন পড়ি স্বপারিস্টেণ্ডেণ্ট, গোবিন্দবাৰু গুজব শুনলেন যে, আমি কৰিত লিখি। আমাকে ফরমাশ করলেন লিখতে, ভাবলেন নর্মাল-স্থলের নাম উঠৰে জলজপিয়ে । লিখতে হল, শোনাতেও হল ক্লাসের ছেলেদের, শুনতে হল নে এ লেখাটা নিশ্চয় চুরি। নিন্মুক্তর জানতে পারে নি, তার পরে যখন সোনা হয়েছি তখন ভাৰ-চুরিতে হাত পাৰিয়েছি। কিন্তু এ চোরাই মালগুলো भांमि विनिण । i r o বনে পড়ে পারে ত্ৰিপৰীতে মিলিছে একবার একটা কবিতা বানিয়েছিলুম, তাতে এই ছঃখ জানিয়েছিলুৰ ষে, সাতায় দিয়ে পদ্ধ ভুলতে গিয়ে নিজের হাতের ঢেউয়ে পরটা . אושוויוסי הוסאלtNהס) י