পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/১০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बॅरोौठ-ब्रछनांवलौ سyb মেয়েরা যখন ক্লাস থেকে বেরিয়ে কমনরুমে বসেছে, একটি পিয়ন এসে খবর দিল— স্বরীতিকে সেক্রেটারিবাৰু ডেকেছেন। মেয়ের সব কানাকানি করতে লাগল। স্বরীতি সেক্রেটারির ঘরে ঢুকে দেখলে সেখানে তাদের সেদিনকার প্রফেসার বলে আছেন আর নীহার পাশে দাড়িয়ে । সেক্রেটারি স্বরীতিকে বললেন, "ছেলেরা নালিশ করেছে তোমার আজকের ব্যবহারে তারা অপমান বোধ করেছে। তোমার দিক থেকে যদি কিছু বলবার থাকে তো বলে ।” স্বরীতি বললে, “সার, ওরা যে প্রফেসারের সঙ্গে অপমানজনক ব্যবহার করল, আমাদের সঙ্গে অভদ্রতা করল, তাতে কি আমাদেরই অপমান হয় না।” যাই হোক, সেক্রেটারি ও প্রফেসার উভয় পক্ষের কথা শুনে বিবেচনা করে নীহারকে বললেন, “সব দিক থেকে প্রমাণ হল ক্লাসে তুমিই প্রথম উৎপাত শুরু কর এবং তুমিই ছিলে দলের অগ্রণী। এ ক্ষেত্রে তোমারই ক্ষমা চাওয়া উচিত।” r নীহার বললে, “সার, আমার দ্বারা এটা সম্ভব নয়, তার চেয়ে অনুমতি দিন— আমি কলেজ ছাড়তে রাজি ।” সেক্রেটারি বললেন, “তোমাকে সময় দিচ্ছি, ভালো করে ভেবে দেখো ।” সে তথান্ত ব'লে খাতাপত্র নিয়ে উঠে পড়ল। সেদিন ক্লাসের শেষে ছেলেমেয়ের বাইরে নেমে দেখলে, নোটিশ বোর্ডে নোটিশ টাঙানো রয়েছে— আজ থেকে পুজোর छूमैि श्रांब्रछ ट्ज । সলিলার সঙ্গে নীহারের ছিল বিশেষ ঘনিষ্ঠতা। সে নীহারকে প্রস্তাব করলে, * “তুমিও দাৰ্জিলিঙে চলে এসো ।” নীহার বললে, “আমার বাপ তো তোমার বাপের মতো লক্ষপতি নয়। দাঞ্জিলিঙে পড়াশুনা করি এমন শক্তি কোথায় ।” শুনে সে মেয়ে বললে, “আচ্ছা, আমি দেব তোমার খরচ ।” নীহারের এই গুণ ছিল, তাকে বা দেওয়া ৰায় তা পকেটে করে নিতে একটুও ইতস্তত করে না। সে ধনী ছাত্রীর খরচায় বাঞ্জিলিঙে যাওয়াই ঠিক করলে। ७ क्ट्रिक बउ अश्कांब्रहे इर्द्रौठिद्र षांकू, बौशtद्रव्र शानद्र $ान ८ष नजिजाब्र क्रिक সেটা তার মনে বাজল। নীহার ধনী মেয়ের আশ্রয়ে স্বরীতির প্রতি আরো বেশি যখন-তখন বা তা বলতে লাগল। সে বলত, ‘পুরুষের কাছে ভয়তায় দাবি করতে পারে সেই মেয়েরাই, যারা মেয়েদের স্বভাব ছাড়ে নি। পুরুষের কাছ থেকে এই অনাময় इद्रौछि पाw cबैंकिङ्ग चयाद कब्रदांई छान कब्रछ। किरु छांद्र बाबद्र छिछरब अरे