পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/১১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఏ8 রবীন্দ্র-রচনাবলী প্রায় বন্ধ হয়ে এল। বাড়ির লোকে ওর ব্যবহারে এবং চেহারায় অত্যন্ত উদবিগ্ন হয়ে फेर्टल । o ছেলেবেলা থেকেই ওর শরীর ভালো নয়, তার উপরে এই কষ্ট করা— এ তপত৷ কার জন্য সে কথা যখন তারা ধরতে পারলে তখন তারা নীহারকে গিয়ে বললে, “হয় তুমি একে বিবাহ করে, নয় এর সন্ন ত্যাগ করে।” নীহার বললে, “বিবাহ করা তো চলবেই না— আর ত্যাগের কথা আমাকে বলছেন কেন, সঙ্গ ইচ্ছে করলেই তো তিনি ত্যাগ করতে পারেন, আমার তাতে কিছুমাত্র আপত্তি নেই।” স্বরীতি সে কথা জানত। সে জানত নীহারের কাছে তার কোনো মূল্যই নেই, নিজের স্থবিধাটুকু ছাড়া। সেই স্থবিধাটুকু বন্ধ হলে তাকে অনায়াসে পথের কুকুরের মতো খেদিয়ে দিতে পারে। এ জেনেও যতরকমে পারে স্থবিধে দিয়ে, বই কিনে দিয়ে, নতুন খন্দরের খান তাকে উপহার দিয়ে, যেমন করে পারে তাকে এই সুবিধার স্বাধবন্ধনে বেঁধে রাখলে। অন্ত গতি ছিল না বলে এই অসম্মান স্বরীতি স্বীকার করে নিলে । এক সময়ে মফস্বলে বেশি মাইনের প্রিন্সিপালের পদ পেয়েছিল। তখন তার কেবল এই মনের ভিতরে বাজত, আমি তো খুব আরামে আছি, কিন্তু তিনি তো ওখানে গরিবের মতো পড়ে থাকেন – এ আমি সহ করব কী করে। অবশেষে একদিন বিনা কারণে কাজ ছেড়ে দিয়ে কলকাতায় অল্প বেতনে এক শিক্ষয়িত্রীর পদ নিলে। সেই বেতনের বারো-আনা যেত নীহাররঞ্জনের পেট ভরাতে, তার শখের * জিনিস কিনে দিতে। এই ক্ষতিতেই ছিল তার আনন্দ । সে জানত মন ভোলাবার কোনো বিস্তে তার জানাই ছিল না। এই কারণেই তার ত্যাগ এমন অপরিষিত হয়ে উঠল। এই ত্যাগেই সে অন্ত মেয়েদের ছাড়িয়ে যেতে চেয়েছিল । তা ছাড়া আজকাল উলটো প্রগতির কথা সে ক্রমাগত শুনে আসছে যে, মেয়েরা পুরুষের জন্ত ত্যাগ করবে আপনাকে এইটাই হচ্ছে বিধাতার বিধান । পুরুষের জন্ত ৰে মেয়ে আপনাকে না উৎসর্গ করে সে মেয়েই নয়। এই-সমস্ত মত তাকে পেয়ে বসল। কলকাতায় যে বাসা সে ভাড়া করল খুব অল্প ভাড়ায় – স্যাসেতে, রোগের জাডড। তার ছাদে বের হবার জো নেই, কলতলায় কেৰলই জল গড়িয়ে পড়ছে। उॉब उनrत्र श कथना शैवप्न काइ नि उहे कब्रtड रण- निबद्र शम्ठ ब्रांबा कब्रहरू चांद्रक कब्रज। चानक क्रिछ फांद्र बांना हिन, किरु ब्रांबांद्र क्रिक cन कथानाcनtष नि ।