পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/১১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఏ\! রবীক্স-রচনাবলী শেষ পুরস্কার খসড়া সেদিন আই. এ. এবং ম্যাট্রিক ক্লাসের পুরস্কারবিতরণের উৎসব। বিমলা বলে এক ছাত্রী ছিল, স্বন্দরী ব’লে তার খ্যাতি । তারই হাতে পুরস্কারের ভার। চার দিকে তার ভিড় জমেছে আর তার মনে অহংকার জমে উঠেছে খুব প্রচুর পরিমাণে । একটি মুখচোরা ভালোমানুষ ছেলে কোণে দাড়িয়ে ছিল । সাহস করে একটু কাছে এল ষেই, দেখা গেল তার পায়ে হয়েছে স্বা, ময়লা কাপড়ের ব্যাণ্ডেজ জড়ানো। তাকে দেখে বিমলা নাক তুলে বললে, “ও এখানে কেন বাপু, ওর যাওয়া উচিত হাসপাতালে।” ছেলেটি মন-মরা হয়ে আস্তে আস্তে চলে গেল। বাড়িতে গিয়ে তার স্কুলম্বরের কোণে বসে কাছে, জলখাবারের থালা হাতে তার দিদি এসে বললে, “ও কী হচ্ছে জগদীশ, কাছিস কেন।” তখন তার অপমানের কথা শুনে মৃণালিনী রাগে জলে উঠল ; বললে, “ওর বড়ো রূপের অহংকার, একদিন ঐ মেয়ে যদি তোর এই পায়ের তলায় এসে না বলে তা হলে আমার নাম মৃণালিনী নয়।” এই গেল ইতিহাসের প্রথম অধ্যায়। দিদি এখন ইনস্পেকূট্রেস অব স্কুল। এসেছেন পরিদর্শন করতে। তিনি তার ভাইয়ের এই দুঃখের কাহিনী মেয়েদের শোনালেন। শুনে মেয়েরা ছিছি করে উঠল ; বললে, কোনো মেয়ে কখনো এমন নিষ্ঠুর কাজ করতে পারে না— তা সে যত বড়ো রূপলীই হোক-না কেন। মৃণালিনী মাসি বললেন, জগতে বা সত্য হওয়া উচিত নয়, তাও কখনো কখনো সত্য হয় । श्रांछ चांदांद्र भूत्वकांब्रविउब्रtभद्र फे९जद । चांद्रछ श्वांद्र किडू चांtत्रहे बृभाजिनैौ মালি মেয়েদের জিজ্ঞাসা করলেন, “আচ্ছা, সেদিন সেই-ষে ভালোমানুষ ছেলেটিকে জপমান করে বিদায় করা হয়েছিল, সে আজ কী হলে তোমরা খুশি হও।” কেউ বললে, কবি ; কেউ বললে, বিপ্লবী ; বাইরে থেকে নিমন্বিত একটি মেয়ে यजळज, ट्रांहेकांdर्छब्र छछ । Q