পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/১২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ծ օԵ রবীক্স-রচনাবলী এবং কমলের মাতাকে কী কহিল, শুনিবামাত্র বিধবা চীৎকার করিয়া মূছিত হইয়। পড়িলেন। 她 তৃতীয় পরিচ্ছেদ এ দিকে তুষারক্লিষ্ট কমল ক্রমে ক্রমে চেতন লাভ করিল, চকু মেলিয়। চাহিল দেখিল— একটি প্রকাগু গুহ, ইতস্তত বৃহৎ শিলাখণ্ড বিক্ষিপ্ত হইয়া আছে, গাঢ় ধূম্ৰ মেৰে গুহা পূর্ণ, সেই মেঘের অন্ধকার ভেদ করিয়া শাখানীপের আলোকদীপ্ত কতকগুলি কঠোর শ্মশ্র পূর্ণ মুখ কমলের মুখের দিকে চাহিয়া আছে। প্রাচীরে কুঠার কৃপাণ প্রভৃতি নানাবিধ অস্ত্র লম্বিত আছে, কতকগুলি সামান্ত গার্হস্থ্য উপকরণ ইতস্তত বিক্ষিপ্ত। বালিকা সভয়ে চক্ষু নিমীলিত করিল। so আবার চক্ষু মেলিয়া চাহিল। একজন তাহাকে জিজ্ঞাস করিল, “কে তুমি।” বালিকা উত্তর দিতে পারিল না, বালিকার বাহু ধরিয়া সবেগে নাড়াইয়া আবার জিজ্ঞাসা করিল, “কে তুই।” কমল ভীতিকম্পিত মৃদুস্বরে কহিল, “আমি কমল।” সে মনে করিয়াছিল এই উত্তরেই তাহারা তাহার সমস্ত পরিচয় পাইবে । একজন জিজ্ঞাসা করিল,"আজ সন্ধ্যার দুর্যোগের সময় পথে ভ্রমণ করিতেছিলে কেন।” वांजिक चांद्र थांकिरङ श्रांब्रिज मा, कैंब्रिा खेटैिल । अथकद करॐ कश्लि, “चांछ আমার মা সমস্ত দিন আহার করিতে পান নাই—” সকলে হাসিয়া উঠিল— তাহাদের নিষ্ঠুর অট্টহাস্তে গুহা প্রতিধ্বনিত হইল, বালিকার মুখের কথা মুখেই রহিয়া গেল, কমল সম্ভয়ে চক্ষু মুদ্রিত করিল। স্বাদের হান্ত বজধ্বনির স্তায় বালিকার বক্ষে গিয়া বাজিল ; সে সভয়ে কাদিয়া উঠিয়া কহিল, "আমাকে আমার মায়ের কাছে লইয়া যাও।” আবার সকলে মিলিয়া হাসিয়া উঠিল। ক্রমে তাহারা কমলের নিকট হইতে তাহার বাসস্থান, পিতামাতার নাম, প্রভৃতি জানিয়া লইল । অবশেষে একজন কহিল, “আমরা দস্থ্য, তুই আমাদের বন্দিনী। তোর মাতার নিকট বলিয়া পাঠাইতেছি, সে যদি নির্ধারিত অর্থ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে না দেয় তবে তোকে মারিয়া ফেলিব।” কমল কাদিয়া কহিল, “আমার মা অর্থ কোথায় পাইবেন । তিনি অতি ক্ষরিত্র । उँांशद्र बांद्र ८कश् बाहे- चांबांzक बांब्रिहग्रा ना, चांबांक बांब्रिहब न, चांबि कांशtब्र কিছু করি নাই।” CŞ