পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/১২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

}} • রবীক্স-রচনাবলী कथी जिलांगी कब्रिड, क्रूि कशज उरग्न ८कांटन कथांब्रहे ऐल्लेखप्न क्ङि नां, शश कांग्रह সরিয়া বলিলে সে ভয়ে আড়ষ্ট হইয়া বাইত। ঐ যুবাটি দস্থ্যপতির পুত্র। সে একবার কমলকে জিজ্ঞাসা করিয়াছিল ষে, দস্থ্যর সহিত বিবাহ করিতে কি তাহার কোনো আপত্তি আছে। এবং মাঝে মাঝে প্রলোভন দেখাইত ষে, যদি কমল তাহাকে বিবাহ করে তবে সে তাহাকে স্বত্যুমুখ হইতে রক্ষা করিবে। কিন্তু ভীরু কমল কোনো কথারই উত্তর দিত না। একদিন গেল ও দুইদিন গেল, বালিকা সভয়ে দেখিল দস্থ্যর মদ্যপান করিয়া ছুরিকা শানাইতেছে। এ দিকে বিধবার গৃহে স্থ্যদের দূত প্রবেশ করিল, বিধবাকে জিজ্ঞাসা করিল অর্থ কোথায় ? বিধবা ভিক্ষা করিয়া বাহা-কিছু অর্থ সংগ্ৰহ করিয়াছিলেন সকলই স্থ্যর পদতলে রাখিয়া কহিলেন, “আমার আর কিছুই নাই, ষাহা-কিছু ছিল সকলই দিলাম, এখন তোমাদের কাছে ভিক্ষা চাহিতেছি আমার কমলকে আনিয়া দেও।” দস্থ্য সে মুদ্রাগুলি সক্রোধে ছড়াইয়া ফেলিল। কহিল, "মিথ্যা প্রতারণা করিয়া পার পাইবি না, নিদিষ্ট অর্থ না দিলে নিশ্চয় আজি তোর কন্যা হত হইবে। তবে চলিলাম— আমাদের দলপতিকে বলিয়া আসি যে, নির্দিষ্ট অর্থ পাইবে না, তবে এখন নরশোণিতে মহাকালীর পূজা দেও।” বিধবা কত মিনতি করিলেন, কত কাদিলেন, কিছুতেই স্থ্যর পাষাণহৃদয় গলাইতে পারিলেন না। দহ্য গমনোন্ধত হইলে কহিলেন, “ৰাইয়ে না, আর একটু অপেক্ষা করো, আমি আর একবার চেষ্টা করিয়া দেখি ।” এই বলিয়া বাহির হইয়া গেলেন । চতুর্থ পরিচ্ছেদ মোহনলালের সহিত কমলের বিবাহের প্রস্তাব হয়। কিন্তু তাহা সম্পন্ন না হাওয়াতে মোহন মনে-মনে কিছু ক্রুদ্ধ হইয়া আছে। কমলের সমূদয় বৃত্তান্ত মোহনলাল প্রাতেই শুনিতে পাইয়াছিলেন এবং তৎক্ষণাং কুলপুরোহিতকে ডাকাইয়া শীঘ্ৰ বিৰাহের উত্তম দিন আছে কি না জিজ্ঞাসা করিলেন। f याzबब्र बाषा cबांश्नब्र छांद्र शनौ चांद्र ८कह हिज ना ? चांडूज विश्व चवप्नंtष তাহার বাটতে আসিয়া উপস্থিত হইলেন। মোহন উপহাসের স্বরে হালিয়া কছিলেন, “এ কী অপূর্ব ব্যাপার! এত দিনের পর রিত্রের কুটিয়ে ৰে পাপ হইল।”