পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/১৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গল্পগুচ্ছ ›ፃ¢ कैॉशिंग्न उरष cण शांच् छ्हेछ । ७कशिन कॅांश्tिठ कॅांशिष्ठ ऋश्वरक चिखांना कब्रिज, "মরেজ কোথায় ।” 疊 মহেন্দ্ৰ কহিল, “আমি তো জানি না।” कङ्गानां कश्लि, “एकत्र जांब न ।" কেন জানে না সে কথা মহেক্স ঠিক করিয়া বলিতে পারিল না, তবে নরেন্সের সন্ধান করিতে স্বীকার করিল। কিন্তু নরেজের অধিক সন্ধান করিতে হইল না। নরেন্দ্র কেমন করিয়া তাহার সন্ধান পাইয়াছে। একদিন করুণ। যখন রজনীর নিকট দুই রাজার গল্প করিতে ভারি ব্যস্ত ছিল, এমন সময়ে ডাকে তাহার নামে একখানি চিঠি আসিল । এ পর্যন্তও তাহার বয়সে সে কখনো নিজের নামের চিঠি দেখে নাই। এ চিঠি পাইয়া করুণার शश चांश्लांक श्हेज, cन छानिङ फ़िटैि •ांeब्रा ७क भश कां७, ब्रांछ-ब्रांछक्लांटकब्रहे অধিকার। অস্তি চিঠি ছিড়িয়া খুলিতে তাহার কেমন মায়া হইতে লাগিল, আগে সকলকে দেখাইয়া অনেক অনিচ্ছার সহিত লেফাফা খুলিল, চিঠি পড়িল, চিঠি পড়িয়া তাহার মুখ শুখাইয়া গেল, থর থর করিয়া কঁাপিতে কঁাপিতে চিঠি মহেন্দ্রকে দিল । নরেন্দ্র লিখিতেছেন— ‘তিন শত টাকা অামার প্রয়োজন, না পাইলে আমার সর্বনাশ, না পাইলে আমি আত্মহত্যা করিয়া মরিব । ইতি।’ করুণ কাদিয়া উঠিল। করুণা মহেন্দ্রকে জিজ্ঞাসা করিল, “কী হবে।” মহেন্দ্ৰ কহিল কোনো ভাবনা নাই, এখনি টাকা লইয়া সে যাইতেছে। নরেন্দ্রের ঠিকান চিঠিতে লিখা ছিল, সেই ঠিকানা-উদ্বেপ্তে মহেন্দ্ৰ চলিল। ত্রয়োবিংশ পরিচ্ছেদ মহেন্দ্র দেশে আসিয়া অবধি মোহিনীর বড়ো খোজ-খপর পাওয়া যায় না। মহেন্দ্র তো তাহার কোনো কারণ খুজিয়া পায় না— ‘একদিন কী অপরাধ করিয়াছিলাম তাহার জন্য কি দুইজনের এ জন্মের মতো ছাড়াছাড়ি হইবে ? সে মনে করিল হয়তো মোহিনী রাগ করিয়াছে, হয়তো মোহিনী তাহাকে ভালোবাসে না। পাঠকের শুনিলে বোধ হয় সম্ভ হইবেন না যে, মহেক্স এখনো মোহিনীকে ভালোবাসে। কিন্তু মহেক্সের সে ভালোবাসার পক্ষে ষে যুক্তি কত, তাহা শুনিলে কাহারো আর কখা কহিবার জো থাকিবে না। সে বলে, ‘মানুষকে ভালোবাসিতে দোষ কী। আমি তো cवांश्नैिौक उबन डांप्लांबांनि मा, चांषि उशिरक छभिनौव्र बाउ, यकूद्र ऋडी ভালোবাসি— আমি কখনো তাহার অধিক তাহাকে ভালোবালি না।’ এই কথা এত