পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/২৩৫

আত্মপরিচয় ২১৭ হচ্ছে নিজেকে ফাকি দেওয়া। জ্ঞানের পরিপূর্ণতার একটি জানািচ্ছবি এই ছেলেটি চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছে বলেই উপস্থিত সমস্ত অসম্পূর্ণতাকে, সমস্ত দুঃখকে, সমস্ত বন্ধনকে সে সেই আনন্দেরই অন্তর্গত করে জানছে । এ ছেলের পক্ষে পালানে একেবারে অসম্ভব। তার ৰে আনন্দ দুঃখকে স্বীকার করে লে আনন্দ কিছু না করার চেয়ে বড়ো, সে জানন্দ খেলা করার চেয়ে বড়ো । সে আনন্দ শান্তির চেয়ে বড়ো, সে আনন্দ বাশির তানের চেয়ে বড়ো । এখন কথা হচ্ছে এই যে, আমি কোন ধর্মকে স্বীকার করি। এখানে একটা কথা মনে রাখতে হবে, আমি যখন ‘আমার ধর্ম" কথাটা ব্যবহার করি তখন তার মানে এ নয় ষে আমি কোনো একটা বিশেষ ধর্মে সিদ্ধিলাভ করেছি। যে বলে আমি খৃস্টান সে যে খৃস্টের অহরূপ হতে পেরেছে তা নয়— তার ব্যবহারে প্রত্যহ খৃষ্টানধর্মের বিরুদ্ধতা বিস্তর দেখা যায়। আমার কর্ম, আমার বাক্য কখনো আমার ধর্মের বিরুদ্ধে ষে চলে न ७ठव८फ़ विषTा कथां यजtउ चांत्रि कोहे cन । किरू aई ७हे cष, चांबांद्र थरर्षव्र श्रांक्ष* छैि कौ । বাইরে আমার রচনার মধ্যে এর উত্তর নানা জায়গাতেই আছে। অন্তরেও যখন নিজেকে এই প্রশ্ন করি তখন আমার অন্তরাত্মা বলে— আমি তো কিছুকেই ছাড়বার भकगाउँौ नहे, एकमना नश्छक निदब्रहे चाशि नन्थूल। আমি যে সব নিতে চাই রে— আপনাকে ভাই মেলব ষে বাইরে। दथन ८कांtन जश्चएक वांक बिटग्न उरय जडाएक मङ) दजि डथब डांएक चर्चौकांब्र করি। সত্যের লক্ষণই এই যে, সমস্তই তার মধ্যে এসে মেলে। সেই মেলার মধ্যে আপাতত বড়ই অসামঞ্জস্ত প্রতীয়মান হোক তার মূলে একটা গভীর সামজত আছে, নইলে লে আপনাকে আপনি হনন করত । অতএব, সামগ্ৰস্ত সত্যের ধর্ম বঙ্গে বাজলাৰ দিয়ে গোজামিলন দিয়ে একটা স্বয়-গড় সামঞ্চস্ত গড়ে তুললে সেটা সত্যকে বাধাগ্রস্ত করে তোলে। এক সময়ে মানুষ ঘরে বসে ঠিক কয়েছিল যে, পৃথিবী একটা পদ্মফুলের মতো— তার কেন্দ্রস্থলে স্বমেরু পর্বতটি যেন বীজৰোষ— চারিদিকে এক-একটি *ानफिद्र बरठा ५क-७क बशप्रन यनाबिउ ।। ७द्रक्ष कब्रन कब्रवांद्र यून कषाझे रक्र ७हे cष, गट्ठाङ्ग ७क इवबा चांदइ- cनहे इषव मा शांकरण नउ चांत्रबारक श्रां★नि थांब्रन कहब्र ब्राथएड नांtब्र मा । ५ कषाप्लेो पथांर्ष । किरू ७हे श्ववांछेो बषबाक दान सििक्क बङ्ग-४श्वबारक अश्व करङ्ग अब चडिजब कुइ-निव प्रबन गभूयवहनब्ब जबख विषट्क नान काङ्ग ठरव चिद ।* फांहे गरजाघ्र अङि बंक कट्टब्र