পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/২৪০

९९९ রবীন্দ্র-রচনাবলী হৃৎপিণ্ড করিয়া ছিন্ন রক্তপয় অর্থ্য-উপহারে ভক্তিভরে জন্মশোধ শেষ পূজা পূজিয়াছে তারে মরণে কৃতাৰ্থ করি প্রাণ । এর পর থেকে বিরাটচিত্তের সঙ্গে মানবচিত্তের ঘাত-প্রতিঘাতের কথা ক্ষণে ক্ষণে আমার কবিতার মধ্যে দেখা দিতে লাগল। দুইয়ের এই সংঘাত যে কেবল আরামের, কেবল মাধুর্বের তা নয়। অশেষের দিক থেকে ৰে আহ্বান এসে পৌছয় সে তো বাশির ললিত স্বরে নয়। তাই সেই স্বরের জবাবেই আছে— রে মোহিনী, রে নিষ্ঠুরা, ওরে রক্তলোভাতুর কঠোর স্বামিনী, দিন মোর দিতু তোরে শেষে নিতে চাস ছয়ে আমার যামিনী ? জগতে সবারি অাছে সংসারসীমার কাছে কোনোখানে শেষ, কেন আসে মর্মচ্ছেদি সকল সমাপ্তি ভেদি তোমার আদেশ ? বিশ্বজোড়া অন্ধকার সকলেরি আপনার একেলার স্থান, কোথা হতে তারো মাঝে বিদ্যুতের মতো বাজে তোমার আহ্বান ? এ আহবান এ তো শক্তিকেই আহ্বান ; কর্মক্ষেত্রেই এর ডাক ; রুল-গভোগের কুaকাননে নয়— সেইজপ্তেই এর শেষ উত্তর এই— হবে, হবে, হবে জয় হে দেবী, করি মে ভয়, इंद घोत्रि छौ । তোমার আহবানবাণী अकज कब्रिरु ब्रांनौ, হে মহিমাময়ী। কঁাপিবে না ক্লাস্তকর, ভাঙিৰে না কণ্ঠস্বর, টুটিবে না বীণা मौन थछांउ जाणि शौर्षब्रांद्धिं ब्र'द जानि দীপ নিবিবে না।