পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩০০

ब्रदौटश-ब्रछनांदलौ میا۹ : গেছে ; জাক পড়ছে, জীবনশিল্পীর রূপরচনা। কোনো-কোনোট ঝাপসা, অসম্পূর্ণ এবং অসমাপ্ত, আবার কোনো-কোনোট উজ্জল। সাহিত্যে যেখানেই জীবনের প্রভাব সমস্ত বিশেষ কালের প্রচলিত কৃত্রিমতা অতিক্রম করে সজীব হয়ে ওঠে সেইখানেই সাহিত্যের অমরাবতী। কিন্তু জীবন যেমন মূৰ্তিশিল্পী তেমনি জীবন রসিকও বটে। সে বিশেষ করে রসেরও কারবার করে। সেই রসের পাত্র যদি জীবনের স্বাক্ষর নী পায়, যদি সে বিশেষ কালের বিশেষত্বমাত্র প্রকাশ করে বা কেবলমাত্র রচনা-কৌশলের পরিচয় দিতে থাকে তা হলে সাহিত্যে সেই রসের সঞ্চয় বিকৃত হয় বা শুষ্ক হয়ে মারা যায়। যে রসের পরিবেশনে মহারসিক জীবনের অকৃত্রিম আস্বাদনের দান থাকে সে রসের ভোজে নিমন্ত্রণ উপেক্ষিত হবার আশঙ্কা থাকে না । 'চরণনখরে পড়ি দশ টান কাজে এই লাইনের মধ্যে বাকচাতুরী আছে, কিন্তু জীবনের স্বাক্ষ নেই। অপর পক্ষে— তোমার ওই মাথার চূড়ায় যে রঙ আছে উজ্জ্বলি সে রঙ দিয়ে রাঙাও আমার বুকের কাচলি— এর মধ্যে জীবনের স্পর্শ পাই, একে অসংশয়ে গ্রহণ করা যেতে পারে। শাস্তিনিকেতন । দুপুর । ২৫ এপ্রিল ১৯৪১ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৮ সাহিত্যে চিত্রবিভাগ আমরা পূর্বেই বলেছি যে, সাহিত্যে চিত্রবিভাগ যদি জীবনশিল্পীর স্বাক্ষরিত হয় তবে তার রূপের স্থায়িত্ব সম্বন্ধে সংশয় থাকে না । জীবনের জাপন কল্পনার ছাপ নিয়ে আঁকা হয়েছে যে-সব ছবি তারই রেখায় রেখায় রঙে রঙে সকল দেশে সকল কালে মানুষের সাহিত্য পাতায় পাতায় ছেয়ে গেছে । তার কোনোটা-বা ফিকে হয়ে এসেছে ; ভেসে বেড়াচ্ছে ছিন্নপত্র তার জাপন কালের শ্রোতের সীমানায়, ठांद्र बाहेरघ्न उॉरशद्र cमथएउझे गांeग्नी षाङ्ग ना । चाब्र कठकeनि चाहरु চিরকালের মতন সকল মানুষের চোখের কাছে সমুজ্জল হয়ে। আমরা একটি ছবির সঙ্গে পরিচিত আছি, সে রামচন্দ্ৰেয় । তিনি প্রজারগুনের জন্তে নিরপরাধী गौडारक बनवान नि:शशिजन ।। ७ड बरफ़ बिशा इरि भूव चब्रहे चाइ मांशिष्ठाव्र क्लेिखलांजाञ्च । किरू ८र जचन चांनन झऋब्रव्र ८दशमांब्र नएन चबिल इन चtथाईब्र नटक फेफिरद्र किएउन पाञ्चब्र फेनरश्न थवः काशाब्र नद्यांद्र थइनब्र१, चष?