পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩১৫

মহাত্মা গান্ধী నవలి cशोद्रद कब्रांब्र ऋउ किहूई cनहे। श्रांछ शिनि ७tगtछ्न डिनि ब्रॉइँीव्र चांtर्षग्न कनूष থেকে মুক্ত। রাষ্ট্ৰতন্ত্রের অনেক পাপ ও দোষের মধ্যে একটি প্রকাগু দোষ হল এই স্বাধান্বেষণ । হোক-না রাষ্ট্রীয় স্বার্থ খুব বড়ো স্বার্থ, তবু স্বার্থের বা পঙ্কিলতা তা তার মধ্যে না এসে পারেই না । পোলিটিগুনি বলে একটা জাত আছে তাদের আদর্শ বড়ো অাদর্শের সঙ্গে মেলে না। তারা অজস্র মিথ্যা বলতে পারে ; তারা এত হিংস্ৰ বে নিজেদের দেশকে স্বাতন্ত্র্য দেবার অছিলায় অন্য দেশ অধিকার করার লোভ ত্যাগ করতে পারে না। পাশ্চাত্য দেশে দেখি, এক দিকে তারা দেশের জন্তে প্রাণ দিতে পেরেছে, অন্য দিকে আবার দেশের নাম করে দুর্নীতির প্রশ্রয় দিয়েছে । পাশ্চাত্য দেশ একদিন যে মুঘল প্রসব করেছে আজ তারই শক্তি ইউরোপের মস্তকের উপর উস্তত হয়ে আছে । আজকে এমন অবস্থা হয়েছে যে সন্দেহ হয়, আজ বাদে কাল ইউরোপীয় সভ্যতা টিকবে কি না। তার ষাকে পেট্রিয়টিজম বলছে সেই পেট্রিয়টিজ মই তাদের নিঃশেষে মারবে । তারা যখন মরবে তখন অবগু আমাদের মতো নিজীব ভাবে মরবে না, ভয়ংকর অগ্নি উৎপাদন করে একটা ভীষণ প্রলয়ের মধ্যে তারা মরবে । আমাদের মধ্যেও অসত্য এসেছে ; দলাদলির বিষ ছড়িয়েছেন পোলিটিপ্তানের জাতীয় ধারা। আজ এই পলিটিক্স, থেকেই ছাত্রছাত্রীর মধ্যেও দলাদলির বিষ প্রবেশ করেছে। পোলিটিস্তানরা কেজো লোক । তারা মনে করেন যে, কার্য উদ্ধার করতে হলে মিথ্যার প্রয়োজন আছে। কিন্তু বিধাতার বিধানে সে ছলচাতুরী ধরা পড়বে। পোলিটিপ্তানদের এ-সব চতুর বিষয়ীদের, আমরা প্রশংসা করতে পারি কিন্তু ভক্তি করতে পারি না। ভক্তি করতে পারি মহাত্মাকে, ধার সত্যের সাধনা আছে । মিথ্যার সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি সত্যের সার্বভৌমিক ধর্মনীতিকে অস্বীকার করেন নি । ভারতের যুগসাধনায় এ একটা পরম সৌভাগ্যের বিষয়। এই একটি লোক ধিনি সত্যকে সকল অবস্থায় মেনেছেন, তাতে আপাতত স্থবিধে হোক বা না হোক ; তার দৃষ্টান্ত আমাদের কাছে মহৎ দৃtান্ত । পৃথিবীতে স্বাধীনতা এবং স্বাতন্ত্র্য লাভের ইতিহাস ब्रङ थांब्रांप्न *शिल, चभश्ब्र१ ७ अशदूडिञ्च चांद्रा कलशिउ । किरू भब्रन्थाब्रएक श्मम मा করে, হত্যাকাণ্ডের জাপ্রয় না নিয়েও ষে স্বাধীনতা লাভ করা যেতে পারে, তিনি তার পথ দেখিয়েছেন। লোকে অপহরণ করেছে, বিজ্ঞান জহ্ব্যবৃত্তি করেছে দেশের নামে । দেশের নাম নিয়ে এই-ষে তাদের গৌরব এ গর্ব টিকবে না তো । আমাদের মধ্যে এমন লোক খুব কমই আছেন ধারা হিংস্রতাকে মন থেকে দূর করে দেখতে পারেন । এই হিংসাপ্রবৃত্তি স্বীকার না করেও জামরু জয়ী হব, এ কথা আমরা মানি २११२०