পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩২৫

भश्चि। १ांश्ौ ●● ● মহাত্মাজির পুণ্যব্রত যুগে যুগে দৈবাং এই সংসারে মহাপুরুষের আগমন হয়। সব সময় তাদের দেখা পাই নে। ৰখন পাই সে আমাদের সৌভাগ্য। আজকের দিনে দুঃখের অন্ত নেই ; কত পীড়ন, কত দৈত্ত, কত রোগ শোক তাপ আমরা নিত্য ভোগ করছি ; দুঃখ জমে উঠেছে রাশি রাশি। তবু সব দুঃখকে ছাড়িয়ে গেছে আজ এক আনন্দ । ষে মাটিতে আমরা বেঁচে আছি, সঞ্চরণ করছি, সেই মাটিতেই একজন মহাপুরুষ, ধার তুলনা নেই, তিনি ভারতবর্ষে জন্মগ্রহণ করেছেন । যারা মহাপুরুষ তারা যখন আসেন, আমরা ভালো করে চিনতে পারি নে তাদের। কেননা, আমাদের মন ভীরু অস্বচ্ছ, স্বভাব শিথিল, অভ্যাস দুর্বল। মনেতে সেই সহজ শক্তি নেই যাতে করে মহৎকে সম্পূর্ণ বুঝতে পারি, গ্রহণ করতে পারি। বারে বারে এমন ঘটেছে, ধারা সকলের বড়ো তাদেরই সকলের চেয়ে দূরে ফেলে রেখেছি। ধারা জ্ঞানী, গুণী, কঠোর তপস্বী, তাদের বোঝা সহজ নয় ; কেননা আমাদের জ্ঞান বুদ্ধি সংস্কার তাদের সঙ্গে মেলে না। কিন্তু একটা জিনিস বুঝতে কঠিন লাগে না, সেটা ভালোবাসা। যে মহাপুরুষ ভালোবাস দিয়ে নিজের পরিচয় দেন, তাকে আমাদের ভালোবাসায় আমরা একরকম করে বুঝতে পারি। সেজন্তে ভারতবর্ষে এই এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটল যে, এবার বুঝেছি। এমনটি সচরাচর ঘটে না । যিনি আমাদের মধ্যে এসেছেন তিনি অত্যন্ত উচ্চ, অত্যন্ত মহৎ । তৰু তাকে স্বীকার করেছি, তাকে জেনেছি। সকলে বুঝেছে তিনি আমার’। তার ভালোবাসায় উচ্চ-নীচের ভেদ নেই, মূর্ধ-বিদ্বানের ভেদ নেই, ধনী-দরিত্রের ভেদ নেই। তিনি বিতরণ করেছেন সকলের মধ্যে সমান ভাবে র্তার ভালোবাসা । তিনি বলেছেন, সকলের কল্যাণ হোক, সকলের মঙ্গল হোক । ধা বলেছেন, শুধু কথায় নয় বলেছেন দুঃখের বেদনায়। কত পীড়া, কত অপমান তিনি সয়েছেন। তার জীবনের ইতিহাস দুঃখের ইতিহাস । দুঃখ অপমান ভোগ করেছেন কেবল ভারতবর্ষে নয়, দক্ষিণ-আফ্রিকায় কত মার তাকে স্বত্যুর ধারে এনে ফেলেছে। ॐीब्र छूःथ मि८छद्र विषघ्नशtषद्र छ८छ मग्न, चांtर्थद्र छाछ मञ्च, नकहलग्न छांप्लांब्र छप्छ । এই-বে এত মার খেয়েছেন, উণ্টে কিছু বলেন নি কখনো, রাগ করেন নি। সমস্ত আঘাত মাখা পেতে নিয়েছেন। শত্রুর আশ্চর্ষ হয়ে গেছে ধৈর্য দেখে, মহত্ব দেখে । उँीब्र नश्कल्ल निरु एज, किरू cखांब्र-छबब्रकरिषtउ बङ्ग । उTां८भन्न बांब्रा, छूःcथब्र शांब्री, তপস্তার দ্বারা তিনি জয়ী হয়েছেন। সেই তিনি জাজ ভারতবর্ষের দুঃখের বোঝা নিজের शुःtथब्र ८वप्नं प्#जवांब्र जरछ एक्थ श्रिब्रहइन । O