পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भहांज्रां गांकौ לצ9א ♚itनां९नtर्भग्न दछ इज cजजथांबांब्र, छांद्र नरूजष्ठ ७हेषांटमहे ब्रन थांब्र4 कब्रज । মিলনের এই অকস্মাং আবির্ভূত অপরূপ ঘূর্তি, একে বলতে পারি বঙ্গভব। রাত্রে পণ্ডিত জয়নাথ ফুaক প্রমুখ পুনার সমবেত বিশিষ্ট নেতারা এলে আমাকে ধরলেন, পরদিন মহাত্মাজির বাধিকী উৎসবসভায় আমাকে সভাপতি হতে হবে ; মালব্যজিও বোম্বাই হতে আসবেন । মালব্যজিকেই সভাপতি করে আমি সামান্ত দু-চার কথা লিখে পড়ব, এই প্রস্তাব করলেম। শরীরের দুর্বলতাকেও অস্বীকার করে শুভদিনের এই বিরাট জনসভায় ৰোগ দিতে রাজি না হয়ে পারলেম না। विकांहज निवांछिबनिद्र-मांबक ठूह९ भूख चवान दिब्राछे छननडा । चडि करहे ভিতরে প্রবেশ করলেম । ভাবলেম, অভিমন্থার মতো প্রবেশ তো হল, বেরোবার কী উপায়। মালব্যজি উপক্রমণিকায় স্বন্দর করে বোঝালেন তার বিশুদ্ধ হিন্দি ভাষায় যে, অস্পৃশ্ববিচার হিন্দুশাস্ত্রসংগত নয়। বহু সংস্কৃত শ্লোক আবৃত্তি করে তার যুক্তি প্রমাণ করলেন। আমার কণ্ঠ ক্ষীণ, সাধ্য নেই এত বড়ো সভায় আমার বক্তব্য শ্রুতিগোচর করতে পারি। মুখে মুখে দু-চারটি কথা বললেম, পরে রচনা পাঠ করবার ভার নিলেন পণ্ডিতজির পুত্র গোবিন্দ মালব্য। ক্ষীণ অপরাহের আলোকে অদৃষ্টপূর্ব রচনা অনর্গল অমন স্বম্পষ্ট কণ্ঠে পড়ে গেলেন, এতে বিস্থিত হলেম । আমার সমগ্র রচনা কাগজে আপনার দেখে থাকবেন । সভায় প্রবেশ করবার অনতিপূর্বে তার পাণ্ডুলিপি জেলে গিয়ে মহাত্মাজির হাতে দিয়ে এসেছিলেম। মতিলাল নেহেরুর পত্নী কিছু বললেন তার ভ্রাতা-ভগিনীদের উদ্দেশ করে, সামাজিক সাম্যবিধানের ব্রত রক্ষায় তাদের যেন একটুও ক্রটি না ঘটে। প্রযুক্ত রাজাগোপালাচারী, রাজেন্দ্রপ্রসাদ প্রমূখ অন্যান্য নেতারাও অস্তরের ব্যথা দিয়ে দেশবাসীকে সামাজিক অশুচি দূর করতে আবাহন করলেন। সভায় সমবেত বিরাট জনসংঘ হাত তুলে অম্পূঞ্জত-নিবারণের প্রতিশ্রুতি গ্রহণ করলেন। বোঝা গেল, সকলের মনে আজকের বাণী পৌচেছে। কিছুদিন পূর্বেও এমন দুরূহু সংকরে এত সহস্ৰ লোকের অনুমোদন সম্ভব ছিল না। আমার পালা শেষ হল । পরদিন প্রাতে মহাত্মাজির কাছে অনেকক্ষণ ছিলেম । তার সঙ্গে এবং মালব্যজির সঙ্গে দীর্ঘকাল নানা বিষয়ে জালোচনা হল । একদিনেই मशग्रांजि अथऊाॉनिउ बन जांड कtब्राइम । कईचन्न ॐांद्र नृङ्गउब्र, blood pressure প্রায় স্বাভাবিক। অতিৰি অভ্যাগত অনেকেই আসছেন প্রণাম করে আনন্দ জানিয়ে যেতে। সকলের সঙ্গেই ছেলে কথা কইছেন। শিশুর ল ফুল নিয়ে আসছে, তাদের