পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩৭৭

विश्वछांब्रउँौ O46. चांयांब्र छांक ८क्tनंब्र ८कांशांe cनौइञ्च नि । ८कवण बक्रवांख्य छै*ांथTांब्रटक श्रृंieब्रां গিয়েছিল, তিনি তখনো রাজনীতিক্ষেত্রে নামেন নি। তার কাছে আমার এই সংকল্প भूव डांटज जांगल, डिमि 4थांटन ७ट्लम । क्रूि ठिनि जबवांद्र चांद्रश्रहे कांछ श्रांद्रछ করে দিয়েছিলাম। আমি পাচ-ছয়টি ছেলে নিয়ে জামগাছতলায় তাদের পড়াতাম । আমার নিজের বেশি বিস্তে ছিল না। কিন্তু আমি যা পারি তা করেছি। সেই ছেলেকয়টিকে নিয়ে রস দিয়ে ভাব দিয়ে রামায়ণ মহাভারত পড়িয়েছি— তাদের কাদিয়েছি হাসিয়েছি, ঘনিষ্ঠভাবে তাদের সঙ্গে যুক্ত থেকে তাদের মানুষ করেছি। এক সময়ে নিজের অনভিজ্ঞতার খেদে আমার হঠাৎ মনে হল যে, একজন হেডমাস্টারের নেহাত দরকার। কে যেন একজন লোকের নাম করে বললে, “অমুক লোকটি একজন ওস্তান শিক্ষক, যাকে তার পাসের সোনার কাঠি ছুইয়েছেন সেই পাস হয়ে গেছে – তিনি তো এলেন, কিন্তু কয়েক দিন সব দেখেশুনে বললেন, "ছেলেরা গাছে চড়ে, চেচিয়ে কথা কয়, দৌড়য়, এ তে ভালো না। আমি বললাম, 'দেখুন, আপনার বয়সে তো কখনো তারা গাছে চড়বে না। এখন একটু চড়তেই দিন-না। গাছ যখন ডালপালা মেলেছে তখন সে মাহুষকে ডাক দিচ্ছে । ওরা ওতে চড়ে প। ঝুলিয়ে থাকলোই-বা। তিনি আমার মতিগতি দেখে বিরক্ত হলেন। মনে আছে, তিনি কি গুরিগার্টেন-প্ৰণালীতে পড়াবার চেষ্টা করতেন। তাল গোল, বেল গোল, মাহুষের মাথা গোল ইত্যাদি সব পাঠ শেখাতেন। তিনি ছিলেন পাসের ধুরন্ধর পণ্ডিত, ম্যাট্রিকের কর্ণধার। কিন্তু এখানে তার বনল না, তিনি বিদায় নিলেন । তার পর থেকে আর হেডমাস্টার রাখি নি । এ সামান্ত ব্যাপার নয়, পৃথিবীতে অল্প বিদ্যালয়েই ছেলেরা এত বেশি ছাড়া পেয়েছে। আমি এ নিয়ে মাস্টারদের সঙ্গে লড়াই করেছি। আমি ছেলেদের বললাম, তোমরা আশ্রম-সন্মিলনী করে, তোমাদের ভার তোমরা নাও। আমি কিছুতে আমার সংকল্প ত্যাগ করি নি— আমি ছেলেদের উপর জবরদস্তি হতে দিই নি । তার গান গায়, গাছে চড়ে, ছবি অঁাকে, পরস্পরের সঙ্গে অন্তরঙ্গ ও বাধামুক্ত সম্বন্ধে যুক্ত হয়ে আছে । এখানকার শিশুশিক্ষার জার-একটা কি আছে। সেটা হচ্ছে— জীবনের গভীর ও মহৎ তাৎপর্ষ ছোটো ছেলেদের বুঝতে দেওয়া। আমাদের দেশের সাধনার মন্ত্র হচ্ছে, ष बश्९ उांtउहे शूथ, चटज्ञ इ५ ८बहे । किरू ७क ब्रांजबौठिहे ७थन cगझे दण्प्ल प्रश्छद्र স্থান সমস্তটাই জুড়ে বসে আছে। আমার কথা এই ষে, সব চেয়ে বড়ো ষে আদর্শ মাছবের অাছে তা ছেলেদের জানতে দিতে হরে। তাই আমরা এখানে সকালে