পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৪১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

दिवङॉब्रडौ לכט চৈব ভিক্ষে রাষ্ট্রবিপ্লবে রাজারে শ্মশানে চ’ আমরা সহজ প্রীতির অনিবাৰ্ধ আকর্ষণে তাদের সঙ্গে সাযুজ্য রক্ষা করতে পারি নে। কারণ বাদের আমরা নিবিড়ভাবে জানি তারাই আমাদের জ্ঞাতি। ভারতবর্ষের লোক পরস্পরের সম্বন্ধে যখন মহাজ্ঞাতি হবে তখনই তারা মহাজাতি হতে পারবে। সেই জানবার সোপান তৈরি করার দ্বারা মেলবার শিখরে পৌছবার সাধনা আমরা গ্রহণ করেছি। একদা ষেদিন স্কন্ধান্তর বিধুশেখর শাস্ত্রী ভারতের সর্ব সম্প্রদায়ের বিষ্ঠাগুলিকে ভারতের বিষ্ঠাক্ষেত্রে একত্র করবার জন্য উদ্যোগী হয়েছিলেন তখন আমি অত্যন্ত আনন্দ ও উৎসাহ বোধ করেছিলেম। তার কারণ, শাস্ত্রীমশায় প্রাচীন ব্রাহ্মণ-পণ্ডিতদের শিক্ষাধারার পথেই বিদ্যালাভ করেছিলেন। হিন্দুদের সনাতন শাস্ত্রীয় বিদ্যার বাহিরে যে-সকল বিষ্ঠা আছে তাকেও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্বীকার করতে পারলে তবেই যে আমাদের শিক্ষা উদারভাবে সার্ধক হতে পারে, তার মুখে এ কথার সত্য বিশেষভাবে বল পেয়ে আমার কাছে প্রকাশ পেয়েছিল। আমি অনুভব করেছিলেম, এই ঔদার্থ, বিদ্যার ক্ষেত্রে সকল জাতির প্রতি এই সসম্মান আতিথ্য, এইটিই হচ্ছে যথার্থ ভারতীয়। সেই কারণেই ভারতবর্ষ পুরাকালে যখন গ্রীকরোমকদের কাছ থেকে জ্যোতিবিদ্যার বিশেষ পন্থা গ্রহণ করেছিলেন তখন ম্লেচ্ছগুরুদের ঋষিকল্প বলে স্বীকার করতে কুষ্ঠিত হন নি। আজ যদি এ সম্বন্ধে আমাদের কিছুমাত্র কৃপণতা ঘটে থাকে তবে জানতে হবে, আমাদের মধ্যে সেই বিশুদ্ধ ভারতীয় ভাবের বিকৃতি ঘটেছে। এ দেশের নানা জাতির পরিচয়ের উপর ভারতের ষে আত্মপরিচয় নির্ভর করে এখানে কোনো-এক জায়গায় তার তো সাধনা থাকা দরকার । শাস্তিনিকেতনে সেই সাধনার প্রতিষ্ঠা কব হোক, এই ভাবনাটি এই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে আমাদের লক্ষ্যে ও অলক্ষ্যে বিরাজ করছে। কিন্তু আমার সাধ্য কী। সাধ্য থাকলেও এ যদি আমার ७कजांब्रहे रुटेि इञ्च उी श्रल ७ग्न जॉर्षकऊ कौ ।। ८ष शैौभं भषिट्कब्र थोडाांलांग्न বাতায়নে অপেক্ষা করে থাকে সেই দীপটুকু জেলে রেখে দিয়ে আমি বিদায় নেব, এইটুকুমাত্রই আমার ভরসা ছিল। তার পরে অসংখ্য অভাব দৈন্ত বিরোধ ও ব্যাঘাতের ভিতর দিয়ে দুর্গম পথে একে বহন করে এসেছি। এর অম্ভনিহিত সত্য ক্রমে আপনার আবরণ মোচন করতে করতে আজ আমাদের সামনে অনেকটা পরিমাণে সুস্পষ্ট রূপ ধারণ করেছে। আমাদের আনন্দের দিন এল। আজ আপনারা এই-ষে সমবেত হয়েছেন, এ আমাদের কত বড়ো সৌভাগ্য। এর সদস্ত, ধারা নানা কর্মে ব্যাপৃত, এর