সমবায়নীতি 8 BS O ঐশ্বৰ্ষ এবং আড়ম্বর বেশি বটে, কিন্তু আরাম এবং অবকাশ অম্বরে ; উভয়ের মধ্যে शुकग्रजघ८कब्र श्रृंथ ८थtजां । এখন তা নেই, এ আমরা স্পষ্টই দেখতে পাচ্ছি। দেখতে দেখতে গত পঞ্চাশ বছরের মধ্যে নগর একান্ত নগর হয়ে উঠল, তার খিড়কির দরজা দিয়েও গ্রামের আনাগোনার পথ রইল না। একেই বলে ‘ধর হইতে আঙিনা বিদেশ’ ; গ্রামগুলি শহরকে চারি দিকেই ঘিরে আছে, তৰু শত যোজন দূরে। এরকম অস্বাভাবিক অসামঞ্জস্ত কখনোই কল্যাণকর হতে পারে না। বলা আবস্তক এটা কেবল আমাদের দেশেরই আধুনিক লক্ষণ নয়, এটা বর্তমান কালেরই সাধারণ লক্ষণ । বস্তুত পাশ্চাত্য হাওয়ায় এই সামাজিক আত্মবিচ্ছেদের বীজ ভেসে এসে পৃথিবীর সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ছে। এতে যে কেবল মানবজাতির মুখ ও শাস্তি নষ্ট করে তা নয়, এটা ভিতরে ভিতরে প্রাণঘাতক । অতএব এই সমস্তার কথা আজি সকল দেশের লোককেই ভাবতে হবে । স্কুরোপীয় ভাষায় যাকে সভ্যতা বলে সে সভ্যতা সাধারণ প্রাণকে শোষণ ক’রে বিশেষ শক্তিকে সংহত ক’রে তোলে , সে যেন বঁাশগাছে ফুল ধরার মতে, সে ফুল সমস্ত গাছের প্রাণকে নিঃশেষিত করে । বিশিষ্টত। বাড়তে বাড়তে এক-বেfাকা হয়ে ওঠে ; তারই কেন্দ্রবহির্গত ভারে সমস্তটার মধ্যে ফাটল ধরতে থাকে, শেষকালে পতন অনিবার্ধ। যুরোপে সেই ফাটল ধরার লক্ষণ দেখতে পাই নানা আকারের আত্মবিদ্রোহে। কু-কুঞ্জের্যান, সোভিয়েট, ফ্যাসিস্ট, কমিক বিদ্রোহ, নারী-বিপ্লব প্রভৃতি বিবিধ আত্মঘাতীরূপে সেখানকার সমাজের গ্রন্থিভেদের পরিচয় পাওয়া যাচ্ছে ।
- ইংরেজিতে ৰাকে বলে এক্সপ্লইটেশন, অর্থাৎ শোষণনীতি, বর্তমান সভ্যতার নীতিই তাই ! নূ্যনাংশিক বৃহদাংশিককে শোষণ করে বড়ো হতে চায় ; তাতে ক্ষুত্রবিশিষ্টের স্ফীতি ঘটে, বৃহৎ-সাধারণের পোষণ ঘটে না। এতে করে অসামাজিক ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্য বেড়ে উঠতে থাকে।
পূর্বেই জাভাস দিয়েছি, নগরগুলি দেশের শক্তির ক্ষেত্র, গ্রামগুলি প্রাণের ক্ষেত্র। আর্থিক রাষ্ট্রক বা জনপ্রভৃত্বের শক্তিচর্চার জন্য বিশেষ বিধিব্যবস্থা আবশুক। সেই বিধি সামাজিক বিধি নয়, এই বিধানে মানবধর্মের চেয়ে যন্ত্রধর্ম প্রবল। এই যন্ত্রব্যবস্থাকে আয়ত্ত যে করতে পারে সেই শক্তি লাভ করে। এই কারণে নগর প্রধানত প্রতিযোগিতার ক্ষেত্র, এখানে সহযোগিতাবৃত্তি যথোচিত উৎসাহ পায় না। শক্তি-উস্তাবনার জন্তে অহমিক ও প্রতিযোগিতার প্রয়োজন আছে। কিন্তু षषमहे उ1 *ब्रियां4 जज्यन काव्र उर्थनई ऊांग्न क्रिब्रा गांशषांडिक झञ्च । बांधूनिक לסורא
