পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

धृहे 8ᏱᎼ निरवद्र नडाठि नषू५ cरस्ति । शाश्ष cर कठ बरफ cन क्षौ चाशद्र अडिरिन फूजिब्रा थांकि ; चब्रक्लिड ७ नवांछद्रक्रिउ *उ *उ दोषी चांभांनिभएक फ्रांद्रि शिक श्रड ছোটো করিয়া রাখিয়াছে, আমরা জামাদের সমস্তটা দেখিতে পাই না। র্যাহার আপনার দেবতাকে স্বত্র করেন নাই, পূজাকে কৃত্রিম করেন নাই, লোকাচারের দাসত্বচিহ্ন ধুলায় ফেলিয়া দিয়া যাহারা আপনাকে অমৃতের পুত্র বলিয়া সগৌরবে ঘোষণা করিয়াছেন, তাহারা মানুষের কাছে মানুষকে বড়ো করিয়া দিয়াছেন। ইহাকেই বলে মুক্তি দেওয়া। মুক্তি স্বর্গ নহে, মুখ নহে। মুক্তি অধিকারবিস্তার, মুক্তি ভূমাকে উপলব্ধি । সেই মুক্তির আহবান বহন করিয়া নিত্যকালের রাজপথে ঐ দেখো কে আসিয়া দাড়াইয়াছেন। তাহাকে অনাদর করিয়ো না, আঘাত করিয়ো না, তুমি আমাদের কেহ নও বলিয়া আপনাকে হীন করিয়ে না। তুমি আমাদের জাতির নও বলিয়া আপনার জাতিকে লজ্জা দিয়ে না। সমস্ত জড়সংস্কারজাল ছিন্ন করিয়া বাহির হইয়া আইশ, ভক্তিনম্র চিত্তে প্ৰণাম করে, বলে— ‘তুমি আমাদের অত্যস্ত আপন, কারণ, তোমার মধ্যে আমরা আপনাকে সত্যভাবে লাভ করিতেছি।’ যে সময়ে কোনো দেশে কোনো মহাপুরুষ জন্মগ্রহণ করেন সে সময়কে আমরা তাহার আবির্তাবের অনুকূল সময় বলিয়া গণ্য করি। এ কথা এক দিক হইতে সত্য হইলেও, এ সম্বন্ধে আমাদের ভুল বুঝিবার সম্ভাবনা আছে। সাধারণত ষে লক্ষণগুলিকে আমরা অনুকূল বলিয়া মনে করি তাহার বিপরীতকেই প্রতিকূল বলিয়া গণ্য করা চলে না । অভাব অত্যস্ত কঠোর হইলে মানুষের লাভের চেষ্টা অত্যন্ত জাগ্রত হয়। অতএব একান্ত অভাবকেই লাভসম্ভাবনার প্রতিকূল বলা যাইতে পারে না। বাতাস ৰখন অত্যন্ত স্থির হয় তখনই ঝড়কে আমরা আসন্ন বলিয়া থাকি। বস্তুত মানুষের ইতিহাসে আমরা বরাবর দেখিয়া আসিতেছি— প্রতিকূলতা যেমন আমুকুল্য করে এমন আর কিছুতেই নহে। যিশুর জন্মগ্রহণকালের প্রতি লক্ষ করিলেও আমরা এই সত্যটির প্রমাণ পাইব । মামুষের প্রতাপ ও ঐশ্বৰ্ষ যখন চোখে দেখিতে পাই তখন আমাদের মনের উপর তাহার প্রভাব যে কিরূপ প্রবল হইয়া উঠে তাহা বর্তমান যুগে আমরা স্পষ্টই দেখিতে পাইতেছি । সে আপনার চেয়ে বড়ো যেন আর কাহাকেও স্বীকার করিতে চায় না। यांछ्ष 4हे भैषzर्षग्न atजांउम श्राङ्गहे श्हेब्रा ८कश् वा डिकांबूडि, ८कश् वा गांशदूडि, কেহ বা অন্ধ্যবৃত্তি অবলম্বন করিয়া সমস্ত জীবন কাটাইয়া দেয়- এক মুহূর্ত অবকাশ পায় না।