পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

& e e क्रौव-मानावगौ . श्छ ऊ शण कि इका श्नि। राषष बाषा जांबवा'चनच् चाइ वानरेrड रान সঙ্ক হল। ছোটাে কি লেশমাত্র বাধা সইতে পারে। সে কি ডিলার কিছু ra श्रृंग्नि । एकन प्रान्न न । छात्र बांझ कौ८ष गोंद्रव ।। ७f* 64भ 6कNiब्र, जॉनक ८छ्ध्वंीव्र । আমরা তো ভারে ভারে কলুষ এনে জমাচ্ছি। যে বড়ো সে ক্রমাগত তাই ক্ষালন করছে— আপন রক্ত দিয়ে, দুঃখ দিয়ে, অশ্র দিয়ে। প্রতিদিন এই হচ্ছে ঘরে ঘরে। বড়ো বলছেন, "আমায় মারো, মারো, মারো ! তোমার মার আমি ছাড়া আর কেউ সইবে না। তখন আমরা কেঁদে বলছি, তোমাকে আর মারব না— তুমি যে আমার চেয়ে বেশি। তোমার প্রকাশে ধুলো দিয়েছি- অশ্রজলে সব ধোব। আজ হতে বসলুম তোমার আসনে, তোমার দুঃখ আমি বইব। তুমি নাও, নাও, নাও, আমার সব নাও ; তুমি ভালোবেসেছ, আমিও বাসব। এমনি করে তবে বিরোধ মেটে। তিনি যখন শাস্তি নেন তখন সেই শাস্তির দারুণ দুঃখ আর সহ হয় না, তবেই তো পাপের মূল মরে ; নরকঙ্কণ্ডে তো মরে না। যিনি বড়ো তিনি যে প্রেমিক। ছোটোকে নিয়ে তার প্রেমের সাধ্যসাধনা। আকাশের আলো দিয়ে,পৃথিবীর লক্ষ্মীশ্ৰী দিয়ে, মানুষের প্রেমের সম্বন্ধের মধ্য দিয়ে তিনি আমাকে সাধছেন। আপনার সেই বড়োটিকে দেখে মন মুগ্ধ হয়েছে বলেই কবি কবিতা লিখেছে, শিল্পী কারু রচনা করেছে, কর্মী কর্মে আপনাকে ঢেলে দিয়েছে। মানুষের সকল রচনা এই বলেছে— ‘তোমার মতো এমন স্বন্দর আর দেখলুম না। ক্ষুধা লোভ कांश cङ्गांश् ७-८ष गद कारजा- किइ छूषि कौ शमब्र, कौ *विज छूबि, छूश् िचांशाब्र ।' মানুষের মধ্যে মানুষের এই যে বড়োর আবির্ভাব, যিনি মানুষের হাতের সমস্ত আঘাত সহ করছেন এবং র্যার সেই বেদন মানুষের পাপের একেবারে মূলে গিয়ে বাজছে— এই আবির্ভাব তো ইতিহাসের বিশেষ কোনো একটি প্রান্তে নয়। সেই মানুষের দেবতা মানুষের অস্তরেই– তার সঙ্গে বিরোধেই মানুষের পাপ, তারই সঙ্গে যোগেই মানুষের পাপের নিবৃত্তি। মানুষের সেই বড়ো, নিয়ত আপনার প্রাণ উৎসর্গ ক'রে মানুষের ছোটোকে প্রাণদান করছেন। রূপকের আকারে এই সত্য খৃষ্টধর্মে প্রকাশ হচ্ছে। ২৫ ডিসেম্বর ১৯১৪ cशोष ४७२* শান্তিনিকেতন