পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

धृहे (to S খৃষ্টোৎসব তাই তোমার জানন্দ আমার পর, তুমি তাই এসেছ নীচে। জামায় নইলে, ত্ৰিভূবনেশ্বর, তোমার প্রেম হত যে মিছে। দুইয়ের মধ্যে একের ষে প্রকাশ তাই হল যথার্থ স্বষ্টির প্রকাশ । নানা বিরোধে যেখানে এক বিরাজমান সেখানেই মিলন, সেখানেই এককে যথার্থভাবে উপলব্ধি করা যায়। আমাদের দেশের শাস্ত্রে তাই, এক ছাড়া দুইকে মানতে চায় নি। কারণ, দুইয়ের মধ্যে একের ষে ভেদ তার অবকাশকে পূর্ণ করে দেখলেই এককে যথার্থভাবে পাওয়া যায়। এইটিই হচ্ছে সৃষ্টির লীলা । উপরের সঙ্গে নীচের যে মিলন, বিশ্বকৰ্মার কর্মের সঙ্গে ক্ষুদ্র আমাদের কর্মের যে মিলন, বিশ্বে নিরস্তর তারই লীলা চলছে। তার দ্বারা সব পূর্ণ হয়ে রয়েছে। যারা বিচ্ছেদের মধ্যে সত্যের এই অখণ্ড রূপকে এনে দেন তারা জীবনে নিয়ত আনন্দবার্তা বহন করে এনেছেন। ইতিহাসে এই-সকল মহাপুরুষ বলেছেন যে, কোনোখানে ফাক নেই, প্রেমের ক্রিয়া নিত্য চলেছে। মানুষের মনের দ্বার উদঘাটিত যদি নাও হয় তবু এই প্রক্রিয়ার বিরাম নেই। তার অফুট চিত্তকমলের উপর আলোকপাত হয়েছে, তাকে উদ্ধৃবোধিত করবার প্রয়াসের বিশ্রাম নেই। মানুষ জামুক বা নাই জামুক, সমস্ত আকাশ ব্যাপ্ত করে সেই অঙ্কুট কুঁড়িটির বিকাশের জন্তে আলোকের মধ্যে ও প্রেমের প্রতীক্ষা আছে। তেমনি ভাবে এক মহাপুরুষ বিশেষ করে তার জীবন দিয়ে এই কথা বলেছিলেন যে, লোকলৈাকান্তরে ধিনি তার অভ্রচুম্বিত আলোকমালার প্রাসাদ স্থষ্টি করেছেন সেই বিচিত্র বিশ্বের অধিপতিই আমার পিতা, আমার কোনো ভয় নেই। এই বিরাট আকাশের তলে যার প্রতাপে পৃথিবী ঘূর্ণ্যমান হচ্ছে তার শক্তির অন্ত নেই, তা অতিপ্রচও- তার তুলনায় আমরা মানুষ কত নগণ্য সামান্ত জীব। কিন্তু আমাদের ভয় নেই ; এই-সকলের অন্তৰ্বামী-নিয়স্তা আমারই পরম আত্মীয়, আমারই পিতা। বিশ্বের মূলে এই পরম সম্বন্ধ বা শূন্যকে পূর্ণতা দান করছে, মৃত্যুশোকের উপর আনন্দধারা প্রবাহিত করছে, সেই মধুর সম্বন্ধটি আজ আমাদের অন্তরে অনুভব করতে হবে । আমাদের পরম পিতা ৰিনি তিনি বলছেন ষে, ‘ভয় নেই, সূর্যচক্সের মধ্যে আমার আখও রাজত্ব, আমার অমোঘ নিয়ম অলক্ত্য, কিন্তু তুমি ষে আমারই, তোমাকে आशांद्र कोहे ।' मूण बूश बहे बारेङः दानै वैब्रिा शृषिरौरउ चानग्रन करब्रन उँीब्र জামাদের প্রশম্য । כיסור S