পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৪৭

পল্লীপ্রকৃতি 486. তাহার দ্বারের কাছে আসিয়া পৌঁছিয়াছে, বুৰিয়াছে সেগুলি নইলে নয়। সেই সঙ্গে সঙ্গে দেশ-বিদেশের খরিদার জাসিয়া তাহার স্বারে ঘা দিয়াছে । তাহার ফসল জাহাজ বোঝাই হইয়া সমূদ্রপারে চলিয়া বাইতেছে। তাই, দেশে চাষের জমি পড়িয়া থাকা অসম্ভব হুইয়াছে, অথচ সমস্ত জমি চবিয়াও সমস্ত প্রয়োজন মিটিতেছে না। জমিও পড়িয়া রহিল না, ফসলেরও দর বাড়িয়া চলিল, অথচ সম্বৎসর দুইবেল পেট ভরিবার মতো খাবার জোটে না, আর চাষী ঋণে ডুবিয়া থাকে, ইহার কারণ कौ ङांविग्ना cशथिtङ एहेष्व ।। ७भम एकन हब्र- दथनि छूर्द९णद्र चांदन अबनि कथा যায় কাহারে ঘরে উদ্ধৃবৃত্ত কিছুই নাই। কেন এক ফসল নষ্ট হইলেই আর-এক ফসল না ওঠা পর্যন্ত হাহাকারের অন্ত থাকে না । এ প্রশ্নের উত্তর এই ষে, যখন মাটির উপরে আমাদের দাবি সামান্ত ছিল, যখন অল্প ফসল পাইলেই আমাদের পক্ষে যথেষ্ট হইত, তখনো যে নিয়মে চাষবাস চলিত এখনো সেই নিয়মেই চলিতেছে— প্রয়োজন অনেক বেশি হইয়াছে, অথচ প্রণালী সমনিই আছে । জমি যখন বিস্তর পড়িয়া থাকিত তখন একই জমিতে প্রতি বৎসরে চাষ দিবার দরকার ছিল না, জমি বদল করিয়া জমির তেজ অক্ষুন্ন রাখা সহজ ছিল । এখন কোনো জমি পড়িয়া থাকিতে পায় না। অথচ চাযের প্রণালী যেমন ছিল tउभनहे श्रांटरू । চাষের গোক সম্বন্ধেও ঠিক এই কথাই খাটে । যখন দেশে পোড়ে জমির অভাব ছিল না, তখন চরিয়া খাইয়া গোরু সহজেই স্বস্থ সবল থাকিত। আজ প্রায় সকল জমি চবিয়া ফেলা হইল ; রাস্তার পাশে, আলের উপরে, যেটুকু স্বাস জন্মে সেইটুকু মাত্র গোরুর ভাগ্যে জোটে, অথচ তাহার মাহারের বরাদ পূর্বাপর প্রায় সমানই আছে । ইহাতে জমিও নিস্তেজ হইতেছে, গোরু ও নিস্তেজ হইতেছে এবং গোরুর কাছ হুইতে যে সার পাওয়া যায় তাহাও নিস্তেজ হইতেছে। মনে করে কোনো গৃহস্থের যদি গৃহস্থালির প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় চাল-ডালের বাধা বরাদ্দ অনেক দিন হইতে ঠিক সমানভাবে চলিয়া আসে, অথচ ইতিমধ্যে বৎসরে বংসরে পরিবারের জনসংখ্যা বাড়িয়া চলে, তবে পূর্বে ঠাকুরদাদা এবং ঠাকুরুনদিদি যেমন হৃষ্টপুষ্ট ছিলেন, তাহাঙ্গের নাতি-নাতনিজের তেমন চেহারা আর থাকিবে না, ইহাঙ্গের হাড় বাহির হইয়া যাইবে, বাড়িবার মধ্যে লিভার পিলে বাড়িয়া উঠিবে। তখন দৈবকে কিম্ব কলিকালকে দোষ দিলে চলিবে কেন। ভাড়ার হইতে চাল-ডাল আরো বেশি বাহির করিতে হইবে। चांत्रांरक्ब्र कांशैौ वाल, शां*ि रुहेउ वांभशांशंङ्ग श्रांशज शब्रिग्ना शांश भाहेब्र