পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পল্লীপ্রকৃতি ¢:ፃ জহুভব করিতেছি। বর্তত ৰক্ষ্মীর সঙ্গে সরস্বতীকে না মিলাইয়া দিলে আজকালকার দিনে ভূষিলক্ষ্মীর যথার্থ সাধন হইতে পারিবে না। এইজন্ত বাহার এই পত্রিকার উদ্যোগী তাহাদিগকে আমার অভিনন্দন জানাইতেছি এবং এই কামনা করিতেছি র্তাহাজের এই শুভ দৃষ্টান্ত বাংলাদেশের জেলায় জেলায় ব্যাপ্ত হইয়া দেশের কৃষিক্ষেত্র এবং চিত্তক্ষেত্রকে এককালে সফল করিয়া তুলুক। च्षांचेिम s७२e ঐনিকেতন সাংবংসরিক উৎসৰোপলক্ষে কৰিত "বসন্তের বাণী অরণ্যের সব জায়গাতেই প্রবাহিত হচ্ছে দক্ষিণ সমীরণে ; হয়তো কোনো গাছ নিজাব, এই আহবানের সে জবাব দিলে না— সে তার পত্রপুষ্প বিকশিত করলে না, সে মূছিত হয়েই রইল। ৰে গাছের অন্তরে রসের ধারা আছে, বসন্তের রসউৎসবের নিমন্ত্রণে সে পত্রপুষ্পে বিকশিত হয়ে ওঠে। বিশ্বপ্রাণের আহবানে যখন বিশেষ প্রাণের মধ্যে তরঙ্গ ওঠে তখনই তো উৎসব। আমাদের দেশেও নিয়ত ডাক পড়ছে, দৈববাণী আকাশে বাতালে নিয়তই নিশ্বসিত। যেখানে সে বাণী সাড়া পায়, প্রাণ জেগে ওঠে, সেখানেই আমাদের উৎসবক্ষেত্র রচিত হয়, স্বষ্টিকার্ধের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের চিত্ত আপনাকে উপলব্ধি করতে থাকে। আমাদের শান্তিনিকেতনের প্রাস্তরে একদিন এই আহবানধ্বনি প্রতিধ্বনিত হয়েছে। সেই আস্থানকে যে পরিমাণে স্বীকার করা হয়েছে সেই পরিমাণে আমাদের সকলকে উপলক্ষ করে একটি স্বাক্টর সূচনা হল । কোথায় ষে তার শেষ তা কেউ বলতে পারে না। সূর্বকিরণসম্পাতে পর্বতশিখরে নিশ্চল কঠিন তুষার বেদিন গলে যায়, সেদিনকার লোতের ধারা যে কোন কোন দেশকে ফলশালী করে সাগরে গিয়ে পৌছবে সেদিন তা কেউ নিশ্চিত জানে না। কিন্তু গতি ষেই সঞ্চারিত হয় আমনি সে তার জাপন বেগে আপনার ভাগ্যকে বহন করে চলে। কত বিচিত্র শাখায় যে তার পরিণতি হবে সে তার অগোচর, এইটুকুতেই তার সার্থকতা ৰে তার রুদ্ধ শক্তি মুক্তি পেয়েছে। সেই भूङिब्र ७कठेि क्लभं चांबांटशद्र ७झे थांख्रग्न ७कश tश्थ शिरब्रशिज ।। ७थॉन ७कश्मि আমরা কোনো-একটি বিশেষ প্রতিষ্ঠানের পত্তন করেছিলাম, তাই নিয়ে আত্মাভিমানের