পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৫৬

& ©8 রবীন্দ্র-রচনাবলী DDDDBBB BB BBBB BBBBD DDDD BB DB BDD D S DD DDDDD লোভের অন্ন হয়ে ছোটো হয়ে যেতেই একদিন যা সমাজ বেঁধেছে আজ তাই সমাজ ভাঙছে— রক্তে ভাসাচ্ছে পৃথিবী, দাসত্বে জীর্ণ করছে মানুষের মন। আজ তাই ধনঅধনের উৎকট অসামঞ্চস্ত দূর করবার জন্যে চার দিকেই উত্তেজনা। এখনকার কালের সাধনা, লোকালয়কে আবার সমগ্র করে তোলা। বিশিষ্টে সাধারণে, শক্তিতে সৌহার্দ্যে, শহরে গ্রামে মিলিয়ে সম্পূর্ণ করা। বিপ্লবের দ্বারা এই পূর্ণতা ঘটবে না। বিপ্লবকে যারা বাহন করে তারা এক অসামঞ্জস্ত থেকে আর-এক অসামঞ্জস্তে লাফ দিয়ে চলে, তারা সত্যকে ছেটে ফেলে সহজ করতে চায়। তার ভোগকে রাখে তো ত্যাগকে তাড়ায়, ত্যাগকে রাখে তো ভোগকে দেশছাড়া করে— মানবপ্রকৃতিকে পঙ্গু করে তবে তাকে শাসনে আনতে চায়। আমরা এই কথা বলি যে, সত্যকে সমগ্রভাবে না নিতে পারলে মানবস্বভাবকে বঞ্চিত করা হয়— বঞ্চিত করলেই তার থেকে রোগ, তার থেকে অশাস্তি । এমন-কি, ঐ ৰে কলের কথা বলছিলুম— তাকে দিয়ে আমরা বিস্তর অকার্য করছি বলেই যে তাকে বাদ দেওয়া চলে এ কথা বলা যায় না। এই যন্ত্রও আমাদের প্রাণশক্তির অঙ্গ। এ একেবারেই মানুষের জিনিস। হাতকে দিয়ে ডাকাতি করেছি বলে যে তাকে কেটে ফেললে মঙ্গল হয় তা নয়, সেই হাতকে দিয়েই প্রায়শ্চিত্ত করাতে হবে। নিজেকে পঙ্গু করে ভালো হবার সাধনা কাপুরুষতার সাধনা । মানুষের শক্তি নানা দিকে বিকাশ খোজে, তার কোনোটিকে অবজ্ঞা করবার অধিকার জামাদের নেই। আদিমকাল থেকে মানুষ যন্ত্র তৈরি করতে চেষ্টা করেছে। প্রকৃতির কোনো-একটা শক্তিরহস্ত যেই সে আবিষ্কার করে, অমনি যন্ত্র দিয়ে তাকে বন্দী করে তাকে আপনার ব্যবহারের করে নেয়। এর থেকেই তার সভ্যতায় এক-একটা নৃতন পর্যায়ের জারভ। প্রথম ষেদিন সে লাঙল তৈরি করে মাটির উর্বরতাশক্তিকে কর্ষণ করতে পারলে, সেদিন তার জীবনযাত্রার ইতিহাসে কত বড়ো পর্দা উঠে গেল। সেই উন্নীলিত আবরণ কেবল যে তার অন্নশালাকে বৃহৎ করে অবারিত করলে তা নয়— এতদিন তার মনের ষে অনেক কক্ষ অন্ধকার ছিল, তার মধ্যে আলো এনে ফেললে। এই স্বযোগে সে नांना क्टिकहे व८फ़ श्ब्र ऐंठंज ।। ७कलिन *षकई हिज भाइरषद्र ८मरहम्न चांव्हांश्मষেদিন চরকায় তাতে সে প্রথম কাপড় বুনলে, সেদিন কেবল ষে সে সহজে দেহ ঢাকতে পারলে তা নয়, এতে তার শক্তিকে বড়ো করে উৰোধিত করাতে বহুদূর পর্যন্ত তার अछांव विकृउ श्ण । उोहे उधू बांशषग्न cश् मङ्ग, चांजरकब्र क्रिनग्न बांशवब्र बन श्क्र কাপড়-পরা মন— মানুষ যে মানবলোক স্বটি করছে কাপড়টা তার একটা বড়ে