পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পল্লীপ্রকৃতি 29● খাওয়া দরকার হয়ে পড়ে। তাদের অবসান জাগে– তারা সারাদিন পরিশ্রম করে। সঙ্গে কাপড়ে বেঁধে যে ভাত নিয়ে যায় তাই ভিজিয়ে দুপুর বারোটা-একটার সময়ে খায়, তার পর খিদে নিয়ে বাড়ি ফেরে। যখন দেহপ্রাণে অবসাদ আসে তখন তা প্রচুর ও ভালো খান্তে দূর হতে পারে, কিন্তু তা তাদের জোটে না। এই অভাব-পূর্ণ হয় না বলে তারা তিন-চার পয়সার ধেনো মদ খায়, তাতে কিছুক্ষণের জন্য অন্তত তারা নিজেদের রাজা-বাদশার মতো মনে করে সন্তুষ্ট হয়— তার পর তারা বাড়ি যায়। चांकांब्र e कब्रिtजग्न विकृठिब्र यूरजe ७हे ठरु । আমি ৰে পীর কথা জানি সেখানে সর্বদা নিয়ানন্দের আবহাওয়া বইছে ; সেখানে মন পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর খোরাকের দ্বারা সতেজ হতে পারছে না। কাজেই নানা ऎरख्छमा ७ छ्नॅौंडिाउ cणांtकब्र बन निघूङ थारक । शन शनि कथकङ श्रूछ-*ार्दन রামায়ণগান প্রভৃতি নিয়ে সচেষ্ট থাকে তবে তাতে করে তার আনন্দরসের নিত্য জোগান হয় কিন্তু এখন সে-সকলের ব্যবস্থা নেই, তাই মন নিরস্তর উপবাসী থাকে এবং তার ক্লাভি দূর করবার জন্য মানসিক মত্ততার দরকার হয়ে পড়ে। মনে করবেন না যে, জবরদস্তি করে, ধর্ম উপদেশ দিয়ে এই উভয় রূপ মদ বন্ধ করা যাবে। চিত্তের মূলদেশে আত্মা যেখানে ক্ষুধিত হয়ে মরতে বসেছে সেই গোড়াকার দুর্বলতার মধ্যেই যত গলদ রয়েছে, তাই বাইরেও নানা রোগ দেখা দিচ্ছে । পল্লীগ্রাম চিত্ত ও দেহের খাদ্য থেকে আজ বঞ্চিত হয়েছে, সেখানে এই উভয় খাদ্যের সরবরাহ করতে হবে। অপর দিকে আমরা শহরে অন্তরূপ মত্ততা ও উন্মাদনা নিয়ে আছি। আমাদের এই বিকৃতির কারণ হচ্ছে ষে আমরা দেশের সমগ্ৰ অভাব উপলব্ধি করি না, তাই অল্পপরিসরের মধ্যে উন্মানার আশ্রয়ে কর্তব্যবুদ্ধিকে শাস্ত করি। উচ্চৈঃস্বরে রাগ করি, ভাষায় লেখায় বা অন্ত আকারে তাকে প্রকাশ করি। কিন্তু আমরা যতক্ষণ যথার্থভাবে দেশের লোকের পাশে গিয়ে দাড়াতে না পারব, তাদের জ্ঞানের আলোক বিতরণ না করব, তাদের জন্য প্রাণপণ ব্রত গ্রহণ না করব, পূর্ণ আত্মত্যাগ না করব, ততক্ষণ মনের এই মালি ও অসন্তোষ দূর হবে না। তাই স্কুদ্ধ কর্তবাবুদ্ধিকে প্রশান্ত করবার জন্ত आबब्रा मांना उब्रांश्मा निरग्न षांकि, दरूड कब्रि, cफ़ाथ ब्रांडाहे- चांद्र चांबांद्र बाउ বারা কাব্যরচনা করতে পারেন তারা কেউ কেউ স্বদেশী গান তৈরি করি। অথচ