পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পল্লীপ্রকৃতি ¢ፃፃ না। সাহস করে – জামাদের দুঃখ আমরা নিবারণ করতে পারব, শুধু সাহস চাই। কোমো-একটা জায়গায় কোনো-একটা কর্মে যদি একবার জয়পতাকা খুলে দিতে পারে— সাহল আসবে। ম্যালেরিয়ায় কত লোক মরছে রিপোর্ট, দেখলে আপনার বুঝতে পারবেন। আমি শুনেছি তার খুব পরিবর্তন হয়েছে, কিন্তু তার চেয়ে বড়ো জিনিস হচ্ছে বিশ্বাস। বাংলাদেশ থেকে মশা দূর করা সম্পূর্ণ না হোক, এতট পরিমাণেও যদি হয় অনেক উন্নতি হবে। এতে ৰে কেবল মশা মরবে তা নয়, জড়তা মরবে। নিজের প্রতি নিজের ষে বিশ্বাস সেই চিরন্তন ভিত্তি, চিরকেলে ভিত্তি ; কিন্তু মশা চিরকাল থাকবে ওঁর উপর যদি মশা মারবার ভার দিই। শক্তি যদি দেশের মধ্যে জাগে, গ্রামের লোক যদি বলে— ‘আমরা কারে দিকে তাকাব না। যে-কোনো পুণ্যলোভী উপকার করবে তাকে অবজ্ঞা করব, ভিক্ষা করব তৰুতেমন লোকের উপকার চাইব না। কলিকাতা থেকে স্বারা আসবে তাদের বলব তোমরা আমাদের ভারি স্বহৃদ নাম করতে এসেছ, কাগজে বড়ো বড়ো রিপোর্ট, লিখবে, তাই দেখে সকলে বহিবা দিবে। কোনোদিন তো দেখি নি তোমরা আমাদের উপকার করেছ। বরাবর জানি ভদ্রলোক স্বল্প নেয়, ভদ্রলোক ওকালতি করে, সর্বনাশ করে— জমিদার আছে, তারাও ভদ্রলোক, বরাবর রক্ত শোষণ করছে— গোমস্ত পাইক রয়েছে, তারা উৎপীড়ন করছে— এই তো ভদ্রলোকের পরিচয় । হঠাৎ আজ উপকার করতে এলে কেন।” যদি এ কথা বলে তবে খুশি হই, সে কথা বলতে হবে। আমাদের বিশ্বভারতীর একটা ব্যবস্থা আছে– তার চারি দিকে যে-সমস্ত পল্পী আছে সেগুলিকে আমরা নীরোগ করবার জন্য কিছু চেষ্টা করেছি। এটুকু তাদের বুঝিয়েছি যে, ‘ভদ্রলোক হয়ে জন্মেছি দে আমাদের অপরাধ নয়, তোমাদের সঙ্গে আমাদের প্রাণের মিল আছে। সে কথা তারা বিশ্বাস করেছে, তাদের মধ্যে গিয়ে বা দেখেছি তাতে আমাদের চৈতন্ত হয়েছে। আমরা যে সমস্ত বড়ো বিল্ডিং করতে চেষ্টা করছি, পলিটিক্যাল বা রাষ্ট্রনৈতিক জয়স্তম্ভ করবার চেষ্টা করছি, মাল-মসল্লার ८कडे कब्रहि- किनम्न छेन्द्र । बांजिद्र उन्ब्र- at१ माहे, जौ{ छब्रांबौ4 चश्शिब्बांद्र দুর্বলতা প্রবেশ করেছে ; নৈতিক নয়, বাস্তবিক, শারীরিক, কিন্তু সে মানসিক শক্তিকে नडे कtद्र । ७क-चाक्षजन ७हे वझ्यानैौ दिवशांनै थांभशैनष्ठांएक छूद्र कब्राउ ८कडे করছেন বটে, কিন্তু বাংলা এখনো রোগ-তাপ-দুঃখে ক্লিী, জয়স্তম্ভ থাকবে না, কাত হয়ে পড়ে যাবে, একে রক্ষা করতে পারবে না, ধীরে ধীরে চেষ্টা করতে হবে নইলে টি কবে না। দুর্বলতা এক রূপে না এক রূপে আপনাকে প্রকাশ করবে। দুর্বলতার একটা কুত্ৰ আকার আছে। সে হচ্ছে, আর-একজন গিয়ে সফলতা লাভ করবে, বড়ো কাজ করবে,